Thursday, February 2, 2017

আপনার মোবাইল নাম্বার কতটা নিরাপদ?

বাংলাদেশে এক সময় মোবাইলে সিম নকল বা ক্লোন করে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছিলো। এখন র‍্যাব বলছে শুধু মোবাইল নাম্বার নকল করছে একটি চক্র, যা নাম্বারটির প্রকৃত মালিক জানতেই পারছেনা।
তাহলে এখন কি মোবাইল নাম্বারও নিরাপদ নয়?
সাম্প্রতিককালে সরকারি কয়েকজন কর্মকর্তার মোবাইল নাম্বার থেকে কল যায় বিভিন্ন নম্বরে। অফার দেয়া হয় টাকার বিনিময়ে নানা সুবিধার। কেউ কেউ টাকা দিয়ে প্রতারিত হয়েছেন আবার কারও কারও মনে বিষয়টি নিয়ে সন্দেহেরও জন্ম দেয়।
একসময় অভিযোগ আসে পুলিশের এলিট ফোর্স র‍্যাবের কাছে এবং তাদের তদন্তে উঠে আসে মোবাইল নাম্বার জালিয়াতি করে অর্থ হাতিয়ে নেবার অভিনব উপায়।
র‍্যাব -৪ এর অধিনায়ক এ ধরনের জালিয়াতির সাথে জড়িত ১৪ জনকে সহায়ক নানা উপকরণ সহ আটক করেছেন তারা।
কিন্তু কিভাবে একজনের মোবাইল নাম্বার তার অগোচরে নকল করে আরেকজন ব্যবহার করতে পারে ?
জবাবে মিস্টার লুৎফুল কবীর বলেন আগে সিম ক্লোন করতো আর এখন শুধু নাম্বারটা ক্লোন করে ফরে সিমের মালিক টেরই পায়না।
"এটা ডেডিকেটেড সার্ভার প্রভাইডার দিয়ে করা হয়। আমেরিকা হয়ে বাংলাদেশের গেটওয়ে দিয়ে এই নকল নাম্বার দিয়ে কল বাংলাদেশে ঢুকে"।
তিনি বলেন যারা পরিচালনা করে তারা প্যাকেজ আকারে এটা বিক্রি করে। যার একটা স্মার্ট ফোন আছে সে অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে পারে। মোবাইল ফোনে ইনস্টল করে নিলে সহজভাবেই নাম্বার নকল সম্ভব।
কিন্তু মিস্টার কবীরের সাথে পুরোপুরি একমত নন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সুমন আহমেদ সাবির।
তিনি বলেন অপারেটরদের মধ্য থেকে কারও সহায়তা ছাড়া এটা করা সহজ হওয়ার কথা নয়। আর গেটওয়ে অপারেটরদেরকে অর্থাৎ যাদের মাধ্যমে কলটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে তাদেরকেও এ ধরনের জালিয়াতি নাম্বার থেকে কল আসা প্রতিরোধে সতর্ক থাকা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণ ফোনের চীফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হাসান বলছেন এখানে অপারেটরদের তেমন আর কিছুই করার নেই।
তিনি বলেন ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে অপারেটরদের বরং আরও পদক্ষেপ নেয়ার সুযোগ আছে।
বাংলাদেশে প্রায় চার বছর আগে মোবাইল সিম ক্লোন হচ্ছে অর্থাৎ একই নাম্বারের আরেকটি সিম জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মানুষকে সতর্ক করার উদ্যোগ নিয়েছিলো ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ বা ডিএমপি।
বেশ কিছু পদস্থ সরকারি কর্মকর্তার ফোনে অন্য প্রভাবশালী ব্যাক্তিদের নম্বর থেকে ফোন করে নানা আদেশ নির্দেশ দেয়ার ঘটনা তদন্ত করে তখন সিম নকলের প্রমাণ পেয়েছিলো পুলিশ।
অপারেটর ও বিশেষজ্ঞসহ এ খাতের অনেকেই মনে করেন অ্যাপস বা সফটওয়্যার ব্যবহার করে সিমের মতো মোবাইল নাম্বার নকল প্রতিরোধে মূল ভূমিকা রাখতে হবে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেই।
আর তাদের এটি করতে হবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা, মোবাইল অপারেটর ও ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে অপারেটরসহ সংশ্লিষ্ট সবার সমন্বিত সহায়তা নিয়েই।
আর এটি করা সম্ভব হলেই নিরাপদ থাকবে মোবাইল নাম্বারগুলো, বন্ধ হবে নিজের অগোচরে মোবাইল নাম্বার অন্যের ব্যবহারের সুযোগ।

ক্লাসেই প্রেমিকাকে পুড়িয়ে আত্মঘাতী যুবক


বুধবার সকাল, কেরালার কট্টোয়াম মেডিকেল কলেজের শ্রেণীকক্ষ। বছর বিশেকের তরুণী লক্ষ্মী সহপাঠীদের সঙ্গে বসে আছেন।
 
কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই যে তার সামনে ভয়ানক পরিস্থিতি রয়েছে, তা ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি লক্ষ্মী।
 
হঠাৎ শ্রেণীকক্ষে এক যুবক ঢুকলেন। ক্ষুব্ধ যুবক নিজের ও লক্ষ্মীর শরীরে পেট্রল ঢেলে দিলেন। এরপর পকেট থেকে লাইটার বের করতেই দৌড় দিতে চাইলেন আতংকিত লক্ষ্মী।
 
কিন্তু যুবক তাকে ধরে ফেললেন, মুহূর্তে তরুণীর শরীরে আগুন ধরিয়ে দিলেন। এখানেই শেষ না, কিছু বুঝে ওঠার আগেই নিজের শরীরেও আগুন দিলেন ওই যুবক।
 
তাদের বাঁচাতে এগিয়ে গিয়ে দুই সহপাঠীও দগ্ধ হন। পরে আদর্শ (২৬) নামের ওই যুবক এবং লক্ষ্মীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। বুধবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
 
আগুনে ফিজিওফেরাপির ছাত্রী লক্ষ্মীর শরীরের ৬৫ শতাংশ পুড়ে যায়।
 
পুলিশ জানিয়েছে, ওই মেডিকেল কলেজের প্রাক্তণ শিক্ষার্থী আদর্শ ও লক্ষ্মীর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিছুদিন আগে তাদের ব্রেকআপ হয়।

জামালপুরে ছাত্রদের কাঁধে হেঁটেছেন বিদ্যালয়ে জমিদাতা

জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় ছাত্রদের কাঁধের ওপর দিয়ে বিদ্যালয়ের জমিদাতা দিলদার হুসেন প্রিন্সের হেঁটে যাওয়া নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে।

গত ২৯ জানুয়ারি উপজেলার মাহমুদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে এ অমানবিক ঘটনাটি ঘটে।

চাঁদপুরে ওসমানীয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে সোমবার উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং চাঁদপুর হাইমচর উপজেলা চেয়ারম্যান নূর হোসেন পাটোয়ারীর এমন কাণ্ডের পর জামালপুরের ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসল।

জানা গেছে, গত ২৯ জানুয়ারি মেলান্দহ উপজেলার মাহমুদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক আবদুল লতিফ এবং এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায়ী অনুষ্ঠান ছিল।

এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিদ্যালয়ের স্কাউট দলের সদস্যরা একটি মানব সেতু নির্মাণ করে। সেই 'মানব সেতু'র ওপর দিয়ে হেঁটে যান অনুষ্ঠানের অতিথি এবং বিদ্যালয়ের জমিদাতা দিলদার হুসেন প্রিন্স।

এ সময় ওই দৃশ্য দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে উপভোগ করার পাশাপাশি তাকে হেঁটে যেতে সাহায্য করেন বিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষক হাফিজুর রহমান।

বিদ্যালয়ের স্কাউট সদস্যদের নির্মিত 'মানব সেতু'র ওপর দিয়ে কোনো শিক্ষার্থীর পরিবর্তে দিলদার হুসেন প্রিন্সের হেঁটে যাওয়ার ঘটনাটি স্থানীয়দের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

মাহমুদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আসালতজ্জামান জানান, ২৯ জানুয়ারি বিদ্যালয়ে দুটি অনুষ্ঠান একসঙ্গে চলছিল। তাই এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেছে কি না জানি না।

তবে স্কাউট সদস্যরা সেদিন তাদের বিভিন্ন শারীরিক কসরত উপস্থাপন করে এবং সেটার অংশ হিসেবে তাদের তৈরি 'মানব সেতু'র ওপর দিয়ে দিলদার হুসেন প্রিন্স হেঁটে গেলেও তা নজরে আসেনি বলে জানান তিনি।

Wednesday, February 1, 2017

শাহরুখকেই ছাপিয়ে গেছেন যে তরুণী

'রইস' ছবির প্রচারে পুনে গিয়ে অচেনা এ তরুণীকেই সেলিব্রেটি বানিয়ে দিলেন শাহরুখ খান। পুনেতে শাহরুখ খান ভক্তদের সঙ্গে  সেলফি তোলেন।
তেমনই একটি সেলফিতে অনেকের সঙ্গে ছিলেন ওই তরুণী। মুগ্ধতা নিয়ে শাহরুখের ফোনের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। আর এইটুকুতেই নেটদুনিয়ায় সেই মেয়েটিকে নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।   কেউ বলছেন, মেয়েটি মডেল। কেউ আবার বলছেন, শাহরুখের ছবির নতুন নায়িকা। কিন্তু সাইমা হুসেন নামের ওই মেয়েটি শাহরুখের ছবির নায়িকা নন। বলিউডের বাদশা তাকে চেনেনও না। অথচ সেলফির সুবাদে শাহরুখকেও যেন ছাপিয়ে বাজিমাৎ করলেন এই মেয়ে। এখন নাকি আগের চেয়েও বেশি বিয়ের প্রস্তাবও আসছে তার কাছে!
শ্রীনগরের বাসিন্দা সাইমা হুসেন বর্তমানে পুনেতে থাকেন। তিনি ডিজাইনিং নিয়ে পড়ছেন। ২১ বছরের সাইমা সম্প্রতি জানতে পেরেছেন ইন্টারনেটে তিনি বিখ্যাত হয়ে গিয়েছেন। সাইমা জানান, শাহরুখের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবি তুলবেন, এমন কথা কল্পনাও করেননি কোনওদিন। ভিড় ঠেলে কোনোরকমে সামনে পৌঁছেছিলেন। আর এক ছবিতেই তিনি জিতে নিয়েছেন সবার মন।

স্বামীর সঙ্গে বাথটবের ছবি শেয়ার করলেন সানি লিওন

সাবেক পর্নোস্টার সানি লিওনের সদ্য মুক্তি পাওয়া 'রইস' ছবিটি আয়ের নিরিখে ইতিমধ্যেই ঢুকে পড়েছে ২০০ কোটির ক্লাবে! আর এই ছবিতে কিঙ্গ খানের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করে রীতিমতো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে সানি লিওন। তবে সিনেমার পর্দার বাইরে এ বার ব্যক্তিগত জীবনেও একটু মন দিলেন আবেদনময়ী নায়িকা।
স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবের সঙ্গে রোম্যান্টিক ফোটোশুটে মজলেন তিনি। আর সেই ফোটোশুটের জন্য বেছে নিলেন দুধ সাদা বাথটবকে। সঙ্গে ছিল মানানসই সাদা গাউন। সানির সঙ্গে মিলিয়ে সম্পূর্ণ সাদা আউটফিটে নজর কেড়েছেন ড্যানিয়েলও। শুধু ফোটোশুট করলেন তাই নয়, সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ারও করলেন সেই ছবি।
'রইস' ছবিতে একটি গানে দিয়েই শাহরুখ-সানির রসায়ন মনে দাগ কেটেছে সিনেপ্রেমীদের। ইউটিউবে মুক্তির সঙ্গে সঙ্গেই তুমুল জনপ্রিয় হয়েছিল সানির ‘লয়লা’। এমনকি সানির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন খোদ বলিউডের বাদশাও। সব মিলিয়ে নতুন বছরের শুরুটা বেশ ভালই যাচ্ছে সানির।

চক্ষুদান করলেন হৃত্বিক রোশন

সদ্য মুক্তি পাওয়া 'কাবিল' ছবিতে দৃষ্টিহীন যুবকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন বলিউড তারকা হৃত্বিক রোশন। ছবিতে অভিনয় ভালো করার খাতিরে হৃত্বিককে দৃষ্টিহীন মানুষের সঙ্গে মিশতে হয়েছিল।
সেই সময়ে হওয়া উপলব্ধি থেকেই এবার নিজের ৪৩তম জন্মদিনে চক্ষুদান করেছেন হৃত্বিক।   আদিত্য জোত আই হাসপাতালের চেয়ারম্যান ও পরিচালক সুন্দরম নটরাজন জানিয়েছেন এ খবর। তিনি বলেন, আমি 'কাবিল'র ট্রেলার দেখার পরই ছবির প্রোডিউসার রাকেশ রোশনকে ফোন করি। হৃতিক চোখ দানে আগ্রহী কি না সে বিষয়ে জানতে চাই। রাকেশজির জবাবে আমি অবাক হয়ে যাই। তিনি জানান, তার ছেলে এরইমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে। আমি হৃতিকের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি চোখ দান করেই এবছর নিজের জন্মদিনটি পালন করতে চায় সে।
গত ১০ জানুয়ারি তেমনটাই করেছেন হৃতিক। ডাক্তার নটরাজনের সঙ্গে রোশন পরিবারের বহুদিনের সম্পর্ক। নটরাজন বলেন, 'কাবিল' মুক্তি পাওয়ার আগে এই খবরটি প্রকাশ্যে আসুক, চাননি ডুগ্গু (হৃতিকের ডাক নাম)। কিন্তু 'কাবিল' এ হৃতিকের অভিনয় যেভাবে দর্শকদের মন ছুঁয়েছে, এবার এই খবরটিও সকলকে অনুপ্রাণিত করুক।
নটরাজনের বিশ্বাস, হৃতিকের এই বিষয়টি অনেককেই অনুপ্রেরণা দেবে। এর আগে অমিতাভ বচ্চন, জয়া বচ্চন, রজনীকান্ত, হেমা মালিনি, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন, সোনাক্ষী সিনহা, মাধবনের মতো তারকারা নিজেদের চক্ষুদান করে দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো বলিউডের হার্টথ্রব হৃতিক রোশনের নামও।

ফেসবুক দিচ্ছে ২৫ থেকে ১২৫০ ডলার ঋণ, যেকেউ নিতে পারেন এই সুবিধা.!

বেকারদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ,বিনাপুজিতে ফেসবুকের সাথে চুক্তি করুন, খুব সহজেই আপনি এটা করতে পারেন,যেকেউ এই সুবিধা নিতে পারেন ফেসবুক আইডি থাকলে,কিভাবে কি করবেন জেনে নিন বিস্তারিত।

এই লেখাটি পড়ার আগেই অনেকে হয়তো অনেক রকম মন্তব্য করবেন কিন্তু পুরো লেখাটি পড়ার পর সবাই বুঝতে পারবেন। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ প্রতিনিয়ত ফেসবুক ব্যাবহারকারীদের জন্য নিয়ে আসছেন নতুন নতুন ফিচার আগে যেখানে সাড়ে সাতশো ডলার ঋণ নেওয়া যেত এখন থেকে সেটা সাড়ে বারশত পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে। হ্যাঁ একটু কঠিন মনে হচ্ছে তাহলে গল্পকারে পড়ুন আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে।
ইভা নামের একজন ছাত্রী তার কোন একজন বন্ধুর কাছে শুনলেন ফেসবুকের মাধ্যমে যেকোন পন্য বেচাকেনা কিংবা যেকোন কিছুর বিজ্ঞাপন চালানো যাই, এইজন্য নাকি ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ আছে, ইভার কিছু ব্যাগ আছে যেগুলো সে বিক্রি করতে চাই,কিন্তু বিজ্ঞাপন দেবার মতো কোন টাকা তার কাছে নেই,আজকাল ফেসবুক সবাই ব্যাবহার করে তাই ইভা বিভিন্ন মেয়েদের গ্রুপে তার ব্যাগের বিজ্ঞাপন দিতে থাকে কিন্তু গ্রুপের অন্য মেয়েরা ইভার বিজ্ঞাপন দেখার সাথে সাথেই রিপোর্ট করে মুছতে ফেলে।
ইভা যথেষ্ট হতাশ হয়ে পড়ে কিন্তু হাল ছাড়েনি,ইভা শুনেছিলো ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়া যাই তাই সে একটি ফেসবুক পেজ চালু করে কিন্তু পেজে লাইক খুব বেশী নাই,বন্ধুদের কে ইনভাইট করে তবুও লাইক বাড়ে না, পেজে পোস্ট বুস্ট এবং পেজ প্রমোট অপশন আছে কিন্তু এগুলো করতে হলে ফেইসবুককে ডলার দিয়ে করতে হবে।
ইভা একটি কার্ডের জন্য ব্যাংকে গিয়েছিলো কিন্তু ডুয়েল কারেন্সির কোন মাস্টারকার্ডে কিংবা ভিসা কার্ড ব্যাংক তাকে দেইনি তবুও পিছু হটেনি ইভা।
সর্বশেষ এক বন্ধুর কাছে শুনলো আন্তজাতিক বিভিন্ন অনলাইন মার্চেন্ট বিনামূল্যে মাস্টারকার্ড দিয়ে থাকে।
ইভা একটি পেওনিয়ার কার্ডের জন্য আবেদন করলো,ইভার আবেদন অনুমোদন হবার পর এক মাসের ভিতরে মাস্টারকার্ড পোস্ট অফিসের মাধ্যমে তার হাতে চলে এলো.
ইভা মহাখুশি এখন থেকে সে এই কার্ডের মাধ্যমে ফেসবুকে প্রমোশন চালাতে পারবে, ইভা তার এই পেওনিয়ার কার্ড ফেসবুকে পেজে সংযুক্ত করার সাথে সাথেই ফেসবুক গ্রহণ করলো এবং 25 ডলার ঝরণা দিলো সর্বপ্রথম অর্থাৎ এই 25 ডলার খরচ করার পর মাস শেষে তাকে বিল দিতে হবে।
প্রথমদিনেই ইভা পাচ ডলারের বিজ্ঞাপন দিয়ে অর্ডার পেলো ত্রিশ টা, এই পচিঁশ ডলার খরচ করার আগেই ইভা শুধু ব্যাগ বিক্রি করে লাভ করলো প্রায় পনেরো হাজার টাকা।
ফেইসবুককে এই 25 ডলার বিল দেবার সাথে সাথেই ইভা পেলো আরো 50 ডলার ঝণ, এই 50 ডলারের ইভা পাঁচদিনেই খরচ করলো.
ফেইসবুককে 50 ডলার বিল দেবার পর ফেসবুক থেকে ইভাকে আরো 250 ডলার ঝণ দিলো.
ইভা এই 250 ডলার খরচ করে তার সমস্ত ব্যাগ বিক্রি করে ফেললো, তার সর্বমোট লাভ দাড়ালো 60 হাজার টাকা.
ইভা 250 ডলার ফেসবুকের বিল দেবার পর ঝণ পেয়েছে 500 ডলার, ইভার ব্যাবসা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে শুধু ব্যাগ নয় আরো অনেক কিছুই যুক্ত করেছেন,ইভার সাথে কাজ করার জন্য আরো কয়েকজন মেয়েকেও নিয়েছেন.
ইভা 500 ডলার ফেসবুকের ঝণ শোধ করার পর আবারো ঝণ পেয়েছে 750 ডলার,ইভা এখন এই ডলার দিয়ে নিজের পণ্যের বিজ্ঞাপন ছাড়া অনেক কোম্পানির বিজ্ঞাপন দিয়ে দেই,যেহেতু মেয়ে সেহেতু অনেকেই ইভার কাছে বিজ্ঞাপন দিতে আসে,অনেক তারকারাও তাদের পেজে লাইক বাড়ানোর জন্য ইভার দারস্ত হয়.
ইভা 750 ডলার ঝণ খরচ করার পর ফেইসবুককে আর বিল দেইনি, একটু চালাকি করে ফেইসবুককে মেসেজ পাঠিয়েছে,ইভা ফেইসবুককে লিখেছিলো আমার ব্যবসা খারাপের যাচ্ছে আমি এই ঝণ পরে শোধ করবো।
ফেসবুক কতৃপক্ষ ইভার মেসেজে সাড়া দেই,ইভাকে সময় দেই দুই বছর।
ইভা এবার অন্য একটি ফেসবুক আইডি তে তার বাবার নামে আনা একটি পেওনিয়ার কার্ড যুক্ত করে আবারো বিজ্ঞাপন চালাতে থাকে ঝণ নিয়ে,এভাবেই ইভার আজ একটি অফিস আছে কর্মচারী আছে প্রায় ত্রিশ জন।
ইভা প্রতিদিন ফেসবুকে নিজের পণ্যের বিজ্ঞাপন ছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানির বিজ্ঞাপন, অনেকের ফ্যান পেজের বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে,প্রতিমাসে ইভা সর্বমোট ফেইসবুককে বিল দিয়ে থাকে পাচ থেকে ছয় হাজার ডলার।
ইতোমধ্যে ইভা ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেবার জন্য বিজনেস আইডি খুলে নিয়েছেন, বিজনেস আইডি চালু করার পর ইভা এখন একবার ঝণ শোধ করার পর সাড়ে বারোশত ডলার পর্যন্ত ঝণ সুবিধা পাচ্ছেন। ২৫ ডলার বোনাস সহ ফ্রি মাষ্টার কার্ড নিতে নিচের আর্টিকেল টি পড়ুন:
আপনারা অনেকেই জানেন, বাংলাদেশে PayPal নাই। আর এই জন্য আমাদের মতো ফ্রিল্যান্সার ও অনলাইন উদ্যোক্তারা বিভিন্ন রকম সমস্যায় পরি। যেমন অনলাইনে আয় করা টাকা দেশে আনা, ফেসবুক মার্কেটিং এর পেমেন্ট করা, অনলাইনে কোন কিছু কেনার জন্য পেমেন্ট করা ইত্যাদি সহ আরো অনেক সমস্যা। আর তার অলটারনেটিভ হিসেবে আমরা ব্যাবহার করে থাকিঃ Payoneer, Neteller, Payza, Skrill ইত্যাদি। তবে দারুণ একটি খবর হচ্ছে, আপনারা Payoneer MasterCard টি নিয়ে আসতে পারেন অনেক সহজে এবং এটা দিয়ে প্রায় সব ধরনের টাকা তোলা ও পেমেন্টের কাজ আমরা করতে পারি। এমনকি USA বা Europe এর কোন ক্লাইন্ট পেমেন্ট করতে চাইলে, সরাসরি অনলাইনে করতে পারবে। ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২০০টি দেশে এটি ব্যবহ্রত হচ্ছে। ইউএস পেমেন্ট সার্ভিস ডিপার্টমেন্ট তাদের ব্যবসা প্রসারের জন্য প্রতিটি ফ্রি পেওনার কার্ডের (Free Payoneer Master Card) সাথে ২৫ ডলার ফ্রি ব্যালেন্স দিচ্ছে, তবে এই অফার একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য।
Sign Up Process: আপনি যদি $25 বোনাস পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই রেফারেল লিংক ব্যাবহার করে Apply করতে হবে। তা নাহলে আপনি $25 বোনাস পাবেন না। প্রথমে এই লিংকে যাবেন-
Sign Up Now
তার পর “Sign Up” লেখায় ক্লিক করবেন। এবার আপনি Register ফরম দেখতে পাবেন। এখানে আপনি আপনার First Name,Last Name,Email Address এবং Birth Date লিখবেন এবার “next” এ ক্লিক করেন। এখানে আপনি অবশ্যই আপনার ভোটার আইডি (National ID) Birth Date ব্যাবহার করবেন। যেন কোন ভুল না হয়। =>. এখানে আপনি আপনার Country,Street Address( এই ঠিকানায় আপনার MasterCard আসবে ( আপনার বাড়ি যদি ‘পৌর এলাকায় হয তবে বাড়ির ঠিকানা দিবেন এবং আপনার মোবাইল নাম্বার যথাযথ টাইপ করে “Next” Click করুন। => এবার যে পেজ আসবে এটা আপনার “Security Details” এখানে আপনার”Password and Security Answare লিখবেন এবং “Next” ক্লিক করুন। => এবার এটা শেষ ধাপ::: এখান থেকে “National ID” Select করবেন,আপনার আইডি কার্ডের নাম্বার বসান এবং আপনার Country Type করুন। এবার “Enter alternate shipping address” বাদে আর সবকয়টা “Check Box” এ টিক দিন। এবার “ORDER” বাটনে ক্লিক করে Register শেষ করুন। => ৭ দিনের মধ্যে তারা আপনাকে National ID এর স্কান কপি আপলোড করতে বলবে। (আপনাকে তারা ই-মেইল পাঠাবে) =>এবার আপনি ওই ই-মেইলের “Reply” দেওয়ার সময় আপনার National ID এর একটা স্কান কপি “upload” করে পাঠিয়ে দিবেন। তারপর আপনার ঠিকানায় এক মাসের মধ্যে MasterCard চলে যাবে। After approval always communicate with your post man. আপনার Card এর Staus দেখতে myaccount.payoneer.com গিয়ে ইমেইল এবং পার্সওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন। তার পর আপনি আপনার কার্ড একটিভ করবেন। =>তারপর যেকোন ATM বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন যেকোন সময়।

মাত্র এক দিনেই কাশি সারাবে পেঁয়াজ দেখুন ব্যবহার পদ্ধতি

মাত্র একদিনেই কাশি সারিয়ে তোলা সম্ভব পেঁয়াজ ব্যবহার করে। সর্দিতেও পেঁয়াজ ব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়া যায়।

সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায় কাঁচা ব্যবহারে। গবেষকরা জানান, পেঁয়াজের মধ্যে সালফার ও ফ্লাভোনয়েড নামক উপাদান থাকে।
এসব উপাদান হৃদরোগে ভালো ফল দেয়। এ ছাড়া বাতরোগ উপশম এবং ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতেও এসব উপাদান ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও পেঁয়াজ কার্যকর।
১.উপাদান :
এক কেজি পেঁয়াজ
তিন লিটার পানি
তৈরির পদ্ধতি
পেঁয়াজের ওপরের খোলস ও দুই পাশ পরিষ্কার করুন। প্রতিটি পেঁয়াজ চার টুকরো করুন। কাটা পেঁয়াজ একটি পাত্রের মধ্যে নিয়ে তিন লিটার পানি দিন। পাত্রটি চুলায় নিয়ে উত্তপ্ত করুন।
পানি অর্ধেক না হওয়া পর্যন্ত জ্বাল দিতে থাকুন। আগুন থেকে নামিয়ে মিশ্রণটি ঠান্ডা হতে দিন। কয়েকবার নেড়ে দিন।
স্বাদের জন্য এর মধ্যে মধু বা লেবুর রস দেওয়া যেতে পারে।
ব্যবহারবিধি – দিনে দুবার দেড় গ্লাস করে পান করুন।
২. উপাদান –
দুটি মাঝারি আকৃতির অর্গানিক আপেল
দুটি মাঝারি আকৃতির পেঁয়াজ
১৪টি আখরোট (বাদাম)
প্রস্তুত প্রণালি –
পেঁয়াজ ধুয়ে পরিষ্কার করুন। প্রতিটি পেঁয়াজ চার টুকরোয় ভাগ করুন। আপেলও ধুয়ে চার টুকরোয় ভাগ করুন। আখরোট ভেঙে নিন।
একটি পাত্রে সব উপাদান নিয়ে পানি দিন। পাত্রটিকে চুলোর আগুনের ওপর দিন। পানি অর্ধেক না হওয়া পর্যন্ত চুলায় রাখুন। পরে নামিয়ে ঠান্ডা করুন। স্বাদের জন্য মধু বা লেবুর রস দিতে পারেন।
ব্যবহারবিধি –
দিনে তিনবার এক কাপ করে সেবন করুন।

মুখের ভিতর ঘা হলে কি করণীয়?

আমাদের মুখে অনেক সময়ই লাল ছোট ছোট গর্তের মত হয়ে যায়। এতে করে খুব ব্যাথা ও জ্বালাপোড়া হয় ঐ স্থানে। আস্তে আস্তে ব্যাথা বেড়ে তীব্র হয়ে অংশটি সাদা রঙ ধারণ করে পড়ে ৪-৫ দিনের মজাহেই সেরে যায়। যদিও আমাদের মনে হতে পারে এটা তেমন কোন কিছু না। অল্প কিছু দিনেই যেহেতু সেরে যায় সুতরাং এটি নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছুই নাই।
মুখের ঘা এর বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- মাইনর এপটাস আলসার, মেজর এপটাস আলসার ও হারপেটিফরম এপটাস আলসার।
মাইনর এপটাস আলসারঃ
১০ জনের মধ্যে ৮ জনেরই এই আলসার দেখা দেয়। এই ধরনের আলসার আকারে ছোট, গোল, দেখতে হলুদ এবং চারপাশে লাল হয়। এটি ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়। এটা ১ টা থেকে ৫ টা মুখের ভেতরে হতে পারে। তুলনামুলক ভাবে অন্য মুখের আলসার এর থেকে ব্যথা কম।
মেজর এপটাস আলসারঃ
খুবই ব্যথা যুক্ত এই আলসার ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়। আকারে অনেক বড় থাকে। এটি ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস থাকতে পারে। ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর এসে যায়,কিছু খাওয়া কষ্ট হয়। সাধারণত এই আলসার তাদের হয় যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, Diabetes আছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা দেখা যায়।
হারপেটিফরম এপটাস আলসারঃ
এটি আকারে ছোট হয় কিন্তু একসাথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক গুলো হয়। ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত থাকে। এই আলসার প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়।
মুখের এই ঘা হয়ার কারণ কি তা জানা গেলে এটি প্রতিরোধও করা যেত। আসুন জেনে নেই মুখে এই আলসার হওয়ার কারন কি –
১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন।
২। হরমোনাল কারণেও এটি হতে পারে। অনেক সময় মেয়েদের মাসিক এর আগে অথবা পরে এই আলসার হয়। মেনোপজ এর পরেও এই আলসার হতে থাকে।
মুখের ঘা এর বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- মাইনর এপটাস আলসার, মেজর এপটাস আলসার ও হারপেটিফরম এপটাস আলসার।
মাইনর এপটাস আলসারঃ
১০ জনের মধ্যে ৮ জনেরই এই আলসার দেখা দেয়। এই ধরনের আলসার আকারে ছোট, গোল, দেখতে হলুদ এবং চারপাশে লাল হয়। এটি ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়। এটা ১ টা থেকে ৫ টা মুখের ভেতরে হতে পারে। তুলনামুলক ভাবে অন্য মুখের আলসার এর থেকে ব্যথা কম।
মেজর এপটাস আলসারঃ
খুবই ব্যথা যুক্ত এই আলসার ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়। আকারে অনেক বড় থাকে। এটি ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস থাকতে পারে। ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর এসে যায়,কিছু খাওয়া কষ্ট হয়। সাধারণত এই আলসার তাদের হয় যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, Diabetes আছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা দেখা যায়।
হারপেটিফরম এপটাস আলসারঃ
এটি আকারে ছোট হয় কিন্তু একসাথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক গুলো হয়। ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত থাকে। এই আলসার প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়।
মুখের এই ঘা হয়ার কারণ কি তা জানা গেলে এটি প্রতিরোধও করা যেত। আসুন জেনে নেই মুখে এই আলসার হওয়ার কারন কি –
১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন।
২। হরমোনাল কারণেও এটি হতে পারে। অনেক সময় মেয়েদের মাসিক এর আগে অথবা পরে এই আলসার হয়। মেনোপজ এর পরেও এই আলসার হতে থাকে।
৩। মুখের মাড়ি আঘাতগ্রস্ত হইয় অনেক সময় যার কারণে এই ঘা হয়। জোরে জোরে দাঁত ব্রাশ করলে এটি হয়।
৪। ধূমপান, নেশা জাতীয় জিনিস, পান, মদ খেলেও মুখে ঘা হয়।
৫। যাদের এইডস, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এমন রোগ আছে তাদের হয়।
৬। রাতে ঘুম না হলে অথবা দেরি করে ঘুমালে, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করলে মুখে ঘা হতে পারে।
৭। বংশ গত কারনেও মুখের ভিতর আলসার হয়।
৮। মুখে অ্যালার্জি থাকলে তাও ঘা-এর কারণ হতে পারে।
৯। ঠাণ্ডা লাগলে মুখে ঘা হতে পারে।
কিভাবে মুখের ঘা থেকে প্রতিকার সম্ভব –
১। রাস্তা ঘাট কিংবা বাইরের পানীয় না খাওয়া।
২। রাতে কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
৩। ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া।
৪। নরম দাঁত ব্রাশ ব্যবহার করুন যেটায় চাপ বা ঘষা লাগবে না।
৫। সাধারণত ৭ দিনের মধ্যে এই ঘা ভালো হয়ে যায়। যদি না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ মাফিক কিছু পেস্ট বা জেল ব্যবহার করুন। মাউথ ওয়াশ মুখের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এটিও ব্যবহার করা যেতে পারে।
৬। ঘরে বসে গরম পানিতে লবন অথবা বেকিং সোডা দিয়ে কুলি করলে আরাম পাবেন। তাছাড়া ১ চিমটি বেকিং সোডা আর একটু পানি নিয়ে মিশিয়ে ঘা এর উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন।
ঘা এর উপর পিয়াজ দিলে খুব তাড়াতাড়ি উপকার পাবেন, কিন্তু অনেক ব্যথা বাড়বে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ঘা এর উপর ভেঙ্গে দিন। অথবা টি ব্যাগ ঘা এর উপর রেখে দিন। এতেও দ্রুত নিরাময় হয়।
৭। মিল্ক অফ মেগ্নেসিয়া ঘা এর উপর দিলে অনেক ভালো হয়। এটি মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
৮। প্রতিদিন টক দই খাবেন।
৯। মসলা যুক্ত খাবার পরিহার করা।

গাড়ি চড়লেই বমির ভয়! এই টোটকা মানলেই মিলবে মুক্তি

বেড়াতে যাওয়ার শখ ১৬ আনা। কিন্তু বাস বা চার চাকার গাড়িতে কোথাও যাওয়ার নাম শুনলেই দশ পা পিছিয়ে যান আপনি।

একটাই ভয়, প্রতিবারের মতো যদি বমি করে ভাসিয়ে দেন! মাথাটা ঘোরে! এক গাড়ি লোকের সামনে যা তা অবস্থা হয়। বমির ওষুধ খেয়েও মাঝেমধ্যে ছড়িয়ে ফেলেন আপনি। দূর! এসব ভয় ছাড়ুন তো। অনেক টোটকা আছে, যা সামলে দেবে আপনাকে। পড়ে ফেলুন প্রতিবেদনটি।
১. বাড়ির লোকজন বা বন্ধুরা যতই বলুক পেট খালি রেখে গাড়িতে উঠতে মোটে শুনবেন না। খালি পেটে ফল উলটো হয়। হালকা সেদ্ধ কিছু খাবার খান। তবে পেট পুরে আবার খেয়ে ফেলবেন না যেন। আর হ্যাঁ একগাদা জল খেয়ে ফেলবেন না।
২. বেড়াতে যাওয়ার আগের দিন ভাল করে রাতের ঘুমটা কিন্তু চাই।
৩. কোনও কারণে আগের দিন থেকে মাথাটা হালকা ধরে রয়েছে? তা যেন বাড়তে দেবেন না। প্রয়োজনে হালকা ওষুধ নিয়ে নিন।
৪. রাস্তা দীর্ঘ হলে মাঝপথে গাড়ি দাঁড় করিয়ে এতটু হাত-পা নেড়েচেড়ে নিন।
৫. বড় করে একটা শ্বাস নিয়ে নিন গাড়িতে বসে। অস্বস্তি হলেই এটা করুন।
৬. মুখে চুইংগাম বা ক্যান্ডি রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে মিন্ট ফ্লেভারটাই বেস্ট। লবঙ্গ রাখুন মুখে, বেশ উপকারি।
৭. এরকম পরিস্থিতিতে আদাও কিন্তু বেশ উপকারি। একটু বিটনুন মাখিয়ে এক কুচি আদা মুখে রাখুন। উপকার পাবেন।
৮. সঙ্গে রাখতে পারেন পাতিলেবু আর বিট লবন। এক টুকরো লেবুর মধ্যে বিটনুনটা মাখিয়ে রাখতে পারেন। মাথা ঘুরলে বা বমি বমি ভাব হলে একটু জিভে ঠেকিয়ে নেবেন। দেখবেন অনেকটা রিলিফ লাগবে। বিট লবনের বদলে সৈন্ধব লবনও চলতে পারে।