Thursday, February 2, 2017

আপনার মোবাইল নাম্বার কতটা নিরাপদ?

বাংলাদেশে এক সময় মোবাইলে সিম নকল বা ক্লোন করে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছিলো। এখন র‍্যাব বলছে শুধু মোবাইল নাম্বার নকল করছে একটি চক্র, যা নাম্বারটির প্রকৃত মালিক জানতেই পারছেনা।
তাহলে এখন কি মোবাইল নাম্বারও নিরাপদ নয়?
সাম্প্রতিককালে সরকারি কয়েকজন কর্মকর্তার মোবাইল নাম্বার থেকে কল যায় বিভিন্ন নম্বরে। অফার দেয়া হয় টাকার বিনিময়ে নানা সুবিধার। কেউ কেউ টাকা দিয়ে প্রতারিত হয়েছেন আবার কারও কারও মনে বিষয়টি নিয়ে সন্দেহেরও জন্ম দেয়।
একসময় অভিযোগ আসে পুলিশের এলিট ফোর্স র‍্যাবের কাছে এবং তাদের তদন্তে উঠে আসে মোবাইল নাম্বার জালিয়াতি করে অর্থ হাতিয়ে নেবার অভিনব উপায়।
র‍্যাব -৪ এর অধিনায়ক এ ধরনের জালিয়াতির সাথে জড়িত ১৪ জনকে সহায়ক নানা উপকরণ সহ আটক করেছেন তারা।
কিন্তু কিভাবে একজনের মোবাইল নাম্বার তার অগোচরে নকল করে আরেকজন ব্যবহার করতে পারে ?
জবাবে মিস্টার লুৎফুল কবীর বলেন আগে সিম ক্লোন করতো আর এখন শুধু নাম্বারটা ক্লোন করে ফরে সিমের মালিক টেরই পায়না।
"এটা ডেডিকেটেড সার্ভার প্রভাইডার দিয়ে করা হয়। আমেরিকা হয়ে বাংলাদেশের গেটওয়ে দিয়ে এই নকল নাম্বার দিয়ে কল বাংলাদেশে ঢুকে"।
তিনি বলেন যারা পরিচালনা করে তারা প্যাকেজ আকারে এটা বিক্রি করে। যার একটা স্মার্ট ফোন আছে সে অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে পারে। মোবাইল ফোনে ইনস্টল করে নিলে সহজভাবেই নাম্বার নকল সম্ভব।
কিন্তু মিস্টার কবীরের সাথে পুরোপুরি একমত নন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সুমন আহমেদ সাবির।
তিনি বলেন অপারেটরদের মধ্য থেকে কারও সহায়তা ছাড়া এটা করা সহজ হওয়ার কথা নয়। আর গেটওয়ে অপারেটরদেরকে অর্থাৎ যাদের মাধ্যমে কলটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে তাদেরকেও এ ধরনের জালিয়াতি নাম্বার থেকে কল আসা প্রতিরোধে সতর্ক থাকা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণ ফোনের চীফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হাসান বলছেন এখানে অপারেটরদের তেমন আর কিছুই করার নেই।
তিনি বলেন ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে অপারেটরদের বরং আরও পদক্ষেপ নেয়ার সুযোগ আছে।
বাংলাদেশে প্রায় চার বছর আগে মোবাইল সিম ক্লোন হচ্ছে অর্থাৎ একই নাম্বারের আরেকটি সিম জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মানুষকে সতর্ক করার উদ্যোগ নিয়েছিলো ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ বা ডিএমপি।
বেশ কিছু পদস্থ সরকারি কর্মকর্তার ফোনে অন্য প্রভাবশালী ব্যাক্তিদের নম্বর থেকে ফোন করে নানা আদেশ নির্দেশ দেয়ার ঘটনা তদন্ত করে তখন সিম নকলের প্রমাণ পেয়েছিলো পুলিশ।
অপারেটর ও বিশেষজ্ঞসহ এ খাতের অনেকেই মনে করেন অ্যাপস বা সফটওয়্যার ব্যবহার করে সিমের মতো মোবাইল নাম্বার নকল প্রতিরোধে মূল ভূমিকা রাখতে হবে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেই।
আর তাদের এটি করতে হবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা, মোবাইল অপারেটর ও ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে অপারেটরসহ সংশ্লিষ্ট সবার সমন্বিত সহায়তা নিয়েই।
আর এটি করা সম্ভব হলেই নিরাপদ থাকবে মোবাইল নাম্বারগুলো, বন্ধ হবে নিজের অগোচরে মোবাইল নাম্বার অন্যের ব্যবহারের সুযোগ।

ক্লাসেই প্রেমিকাকে পুড়িয়ে আত্মঘাতী যুবক


বুধবার সকাল, কেরালার কট্টোয়াম মেডিকেল কলেজের শ্রেণীকক্ষ। বছর বিশেকের তরুণী লক্ষ্মী সহপাঠীদের সঙ্গে বসে আছেন।
 
কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই যে তার সামনে ভয়ানক পরিস্থিতি রয়েছে, তা ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি লক্ষ্মী।
 
হঠাৎ শ্রেণীকক্ষে এক যুবক ঢুকলেন। ক্ষুব্ধ যুবক নিজের ও লক্ষ্মীর শরীরে পেট্রল ঢেলে দিলেন। এরপর পকেট থেকে লাইটার বের করতেই দৌড় দিতে চাইলেন আতংকিত লক্ষ্মী।
 
কিন্তু যুবক তাকে ধরে ফেললেন, মুহূর্তে তরুণীর শরীরে আগুন ধরিয়ে দিলেন। এখানেই শেষ না, কিছু বুঝে ওঠার আগেই নিজের শরীরেও আগুন দিলেন ওই যুবক।
 
তাদের বাঁচাতে এগিয়ে গিয়ে দুই সহপাঠীও দগ্ধ হন। পরে আদর্শ (২৬) নামের ওই যুবক এবং লক্ষ্মীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। বুধবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
 
আগুনে ফিজিওফেরাপির ছাত্রী লক্ষ্মীর শরীরের ৬৫ শতাংশ পুড়ে যায়।
 
পুলিশ জানিয়েছে, ওই মেডিকেল কলেজের প্রাক্তণ শিক্ষার্থী আদর্শ ও লক্ষ্মীর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিছুদিন আগে তাদের ব্রেকআপ হয়।

জামালপুরে ছাত্রদের কাঁধে হেঁটেছেন বিদ্যালয়ে জমিদাতা

জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় ছাত্রদের কাঁধের ওপর দিয়ে বিদ্যালয়ের জমিদাতা দিলদার হুসেন প্রিন্সের হেঁটে যাওয়া নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে।

গত ২৯ জানুয়ারি উপজেলার মাহমুদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে এ অমানবিক ঘটনাটি ঘটে।

চাঁদপুরে ওসমানীয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে সোমবার উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং চাঁদপুর হাইমচর উপজেলা চেয়ারম্যান নূর হোসেন পাটোয়ারীর এমন কাণ্ডের পর জামালপুরের ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসল।

জানা গেছে, গত ২৯ জানুয়ারি মেলান্দহ উপজেলার মাহমুদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক আবদুল লতিফ এবং এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায়ী অনুষ্ঠান ছিল।

এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিদ্যালয়ের স্কাউট দলের সদস্যরা একটি মানব সেতু নির্মাণ করে। সেই 'মানব সেতু'র ওপর দিয়ে হেঁটে যান অনুষ্ঠানের অতিথি এবং বিদ্যালয়ের জমিদাতা দিলদার হুসেন প্রিন্স।

এ সময় ওই দৃশ্য দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে উপভোগ করার পাশাপাশি তাকে হেঁটে যেতে সাহায্য করেন বিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষক হাফিজুর রহমান।

বিদ্যালয়ের স্কাউট সদস্যদের নির্মিত 'মানব সেতু'র ওপর দিয়ে কোনো শিক্ষার্থীর পরিবর্তে দিলদার হুসেন প্রিন্সের হেঁটে যাওয়ার ঘটনাটি স্থানীয়দের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

মাহমুদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আসালতজ্জামান জানান, ২৯ জানুয়ারি বিদ্যালয়ে দুটি অনুষ্ঠান একসঙ্গে চলছিল। তাই এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেছে কি না জানি না।

তবে স্কাউট সদস্যরা সেদিন তাদের বিভিন্ন শারীরিক কসরত উপস্থাপন করে এবং সেটার অংশ হিসেবে তাদের তৈরি 'মানব সেতু'র ওপর দিয়ে দিলদার হুসেন প্রিন্স হেঁটে গেলেও তা নজরে আসেনি বলে জানান তিনি।

Wednesday, February 1, 2017

শাহরুখকেই ছাপিয়ে গেছেন যে তরুণী

'রইস' ছবির প্রচারে পুনে গিয়ে অচেনা এ তরুণীকেই সেলিব্রেটি বানিয়ে দিলেন শাহরুখ খান। পুনেতে শাহরুখ খান ভক্তদের সঙ্গে  সেলফি তোলেন।
তেমনই একটি সেলফিতে অনেকের সঙ্গে ছিলেন ওই তরুণী। মুগ্ধতা নিয়ে শাহরুখের ফোনের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। আর এইটুকুতেই নেটদুনিয়ায় সেই মেয়েটিকে নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।   কেউ বলছেন, মেয়েটি মডেল। কেউ আবার বলছেন, শাহরুখের ছবির নতুন নায়িকা। কিন্তু সাইমা হুসেন নামের ওই মেয়েটি শাহরুখের ছবির নায়িকা নন। বলিউডের বাদশা তাকে চেনেনও না। অথচ সেলফির সুবাদে শাহরুখকেও যেন ছাপিয়ে বাজিমাৎ করলেন এই মেয়ে। এখন নাকি আগের চেয়েও বেশি বিয়ের প্রস্তাবও আসছে তার কাছে!
শ্রীনগরের বাসিন্দা সাইমা হুসেন বর্তমানে পুনেতে থাকেন। তিনি ডিজাইনিং নিয়ে পড়ছেন। ২১ বছরের সাইমা সম্প্রতি জানতে পেরেছেন ইন্টারনেটে তিনি বিখ্যাত হয়ে গিয়েছেন। সাইমা জানান, শাহরুখের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবি তুলবেন, এমন কথা কল্পনাও করেননি কোনওদিন। ভিড় ঠেলে কোনোরকমে সামনে পৌঁছেছিলেন। আর এক ছবিতেই তিনি জিতে নিয়েছেন সবার মন।

স্বামীর সঙ্গে বাথটবের ছবি শেয়ার করলেন সানি লিওন

সাবেক পর্নোস্টার সানি লিওনের সদ্য মুক্তি পাওয়া 'রইস' ছবিটি আয়ের নিরিখে ইতিমধ্যেই ঢুকে পড়েছে ২০০ কোটির ক্লাবে! আর এই ছবিতে কিঙ্গ খানের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করে রীতিমতো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে সানি লিওন। তবে সিনেমার পর্দার বাইরে এ বার ব্যক্তিগত জীবনেও একটু মন দিলেন আবেদনময়ী নায়িকা।
স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবের সঙ্গে রোম্যান্টিক ফোটোশুটে মজলেন তিনি। আর সেই ফোটোশুটের জন্য বেছে নিলেন দুধ সাদা বাথটবকে। সঙ্গে ছিল মানানসই সাদা গাউন। সানির সঙ্গে মিলিয়ে সম্পূর্ণ সাদা আউটফিটে নজর কেড়েছেন ড্যানিয়েলও। শুধু ফোটোশুট করলেন তাই নয়, সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ারও করলেন সেই ছবি।
'রইস' ছবিতে একটি গানে দিয়েই শাহরুখ-সানির রসায়ন মনে দাগ কেটেছে সিনেপ্রেমীদের। ইউটিউবে মুক্তির সঙ্গে সঙ্গেই তুমুল জনপ্রিয় হয়েছিল সানির ‘লয়লা’। এমনকি সানির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন খোদ বলিউডের বাদশাও। সব মিলিয়ে নতুন বছরের শুরুটা বেশ ভালই যাচ্ছে সানির।

চক্ষুদান করলেন হৃত্বিক রোশন

সদ্য মুক্তি পাওয়া 'কাবিল' ছবিতে দৃষ্টিহীন যুবকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন বলিউড তারকা হৃত্বিক রোশন। ছবিতে অভিনয় ভালো করার খাতিরে হৃত্বিককে দৃষ্টিহীন মানুষের সঙ্গে মিশতে হয়েছিল।
সেই সময়ে হওয়া উপলব্ধি থেকেই এবার নিজের ৪৩তম জন্মদিনে চক্ষুদান করেছেন হৃত্বিক।   আদিত্য জোত আই হাসপাতালের চেয়ারম্যান ও পরিচালক সুন্দরম নটরাজন জানিয়েছেন এ খবর। তিনি বলেন, আমি 'কাবিল'র ট্রেলার দেখার পরই ছবির প্রোডিউসার রাকেশ রোশনকে ফোন করি। হৃতিক চোখ দানে আগ্রহী কি না সে বিষয়ে জানতে চাই। রাকেশজির জবাবে আমি অবাক হয়ে যাই। তিনি জানান, তার ছেলে এরইমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে। আমি হৃতিকের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি চোখ দান করেই এবছর নিজের জন্মদিনটি পালন করতে চায় সে।
গত ১০ জানুয়ারি তেমনটাই করেছেন হৃতিক। ডাক্তার নটরাজনের সঙ্গে রোশন পরিবারের বহুদিনের সম্পর্ক। নটরাজন বলেন, 'কাবিল' মুক্তি পাওয়ার আগে এই খবরটি প্রকাশ্যে আসুক, চাননি ডুগ্গু (হৃতিকের ডাক নাম)। কিন্তু 'কাবিল' এ হৃতিকের অভিনয় যেভাবে দর্শকদের মন ছুঁয়েছে, এবার এই খবরটিও সকলকে অনুপ্রাণিত করুক।
নটরাজনের বিশ্বাস, হৃতিকের এই বিষয়টি অনেককেই অনুপ্রেরণা দেবে। এর আগে অমিতাভ বচ্চন, জয়া বচ্চন, রজনীকান্ত, হেমা মালিনি, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন, সোনাক্ষী সিনহা, মাধবনের মতো তারকারা নিজেদের চক্ষুদান করে দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো বলিউডের হার্টথ্রব হৃতিক রোশনের নামও।

ফেসবুক দিচ্ছে ২৫ থেকে ১২৫০ ডলার ঋণ, যেকেউ নিতে পারেন এই সুবিধা.!

বেকারদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ,বিনাপুজিতে ফেসবুকের সাথে চুক্তি করুন, খুব সহজেই আপনি এটা করতে পারেন,যেকেউ এই সুবিধা নিতে পারেন ফেসবুক আইডি থাকলে,কিভাবে কি করবেন জেনে নিন বিস্তারিত।

এই লেখাটি পড়ার আগেই অনেকে হয়তো অনেক রকম মন্তব্য করবেন কিন্তু পুরো লেখাটি পড়ার পর সবাই বুঝতে পারবেন। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ প্রতিনিয়ত ফেসবুক ব্যাবহারকারীদের জন্য নিয়ে আসছেন নতুন নতুন ফিচার আগে যেখানে সাড়ে সাতশো ডলার ঋণ নেওয়া যেত এখন থেকে সেটা সাড়ে বারশত পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে। হ্যাঁ একটু কঠিন মনে হচ্ছে তাহলে গল্পকারে পড়ুন আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে।
ইভা নামের একজন ছাত্রী তার কোন একজন বন্ধুর কাছে শুনলেন ফেসবুকের মাধ্যমে যেকোন পন্য বেচাকেনা কিংবা যেকোন কিছুর বিজ্ঞাপন চালানো যাই, এইজন্য নাকি ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ আছে, ইভার কিছু ব্যাগ আছে যেগুলো সে বিক্রি করতে চাই,কিন্তু বিজ্ঞাপন দেবার মতো কোন টাকা তার কাছে নেই,আজকাল ফেসবুক সবাই ব্যাবহার করে তাই ইভা বিভিন্ন মেয়েদের গ্রুপে তার ব্যাগের বিজ্ঞাপন দিতে থাকে কিন্তু গ্রুপের অন্য মেয়েরা ইভার বিজ্ঞাপন দেখার সাথে সাথেই রিপোর্ট করে মুছতে ফেলে।
ইভা যথেষ্ট হতাশ হয়ে পড়ে কিন্তু হাল ছাড়েনি,ইভা শুনেছিলো ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়া যাই তাই সে একটি ফেসবুক পেজ চালু করে কিন্তু পেজে লাইক খুব বেশী নাই,বন্ধুদের কে ইনভাইট করে তবুও লাইক বাড়ে না, পেজে পোস্ট বুস্ট এবং পেজ প্রমোট অপশন আছে কিন্তু এগুলো করতে হলে ফেইসবুককে ডলার দিয়ে করতে হবে।
ইভা একটি কার্ডের জন্য ব্যাংকে গিয়েছিলো কিন্তু ডুয়েল কারেন্সির কোন মাস্টারকার্ডে কিংবা ভিসা কার্ড ব্যাংক তাকে দেইনি তবুও পিছু হটেনি ইভা।
সর্বশেষ এক বন্ধুর কাছে শুনলো আন্তজাতিক বিভিন্ন অনলাইন মার্চেন্ট বিনামূল্যে মাস্টারকার্ড দিয়ে থাকে।
ইভা একটি পেওনিয়ার কার্ডের জন্য আবেদন করলো,ইভার আবেদন অনুমোদন হবার পর এক মাসের ভিতরে মাস্টারকার্ড পোস্ট অফিসের মাধ্যমে তার হাতে চলে এলো.
ইভা মহাখুশি এখন থেকে সে এই কার্ডের মাধ্যমে ফেসবুকে প্রমোশন চালাতে পারবে, ইভা তার এই পেওনিয়ার কার্ড ফেসবুকে পেজে সংযুক্ত করার সাথে সাথেই ফেসবুক গ্রহণ করলো এবং 25 ডলার ঝরণা দিলো সর্বপ্রথম অর্থাৎ এই 25 ডলার খরচ করার পর মাস শেষে তাকে বিল দিতে হবে।
প্রথমদিনেই ইভা পাচ ডলারের বিজ্ঞাপন দিয়ে অর্ডার পেলো ত্রিশ টা, এই পচিঁশ ডলার খরচ করার আগেই ইভা শুধু ব্যাগ বিক্রি করে লাভ করলো প্রায় পনেরো হাজার টাকা।
ফেইসবুককে এই 25 ডলার বিল দেবার সাথে সাথেই ইভা পেলো আরো 50 ডলার ঝণ, এই 50 ডলারের ইভা পাঁচদিনেই খরচ করলো.
ফেইসবুককে 50 ডলার বিল দেবার পর ফেসবুক থেকে ইভাকে আরো 250 ডলার ঝণ দিলো.
ইভা এই 250 ডলার খরচ করে তার সমস্ত ব্যাগ বিক্রি করে ফেললো, তার সর্বমোট লাভ দাড়ালো 60 হাজার টাকা.
ইভা 250 ডলার ফেসবুকের বিল দেবার পর ঝণ পেয়েছে 500 ডলার, ইভার ব্যাবসা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে শুধু ব্যাগ নয় আরো অনেক কিছুই যুক্ত করেছেন,ইভার সাথে কাজ করার জন্য আরো কয়েকজন মেয়েকেও নিয়েছেন.
ইভা 500 ডলার ফেসবুকের ঝণ শোধ করার পর আবারো ঝণ পেয়েছে 750 ডলার,ইভা এখন এই ডলার দিয়ে নিজের পণ্যের বিজ্ঞাপন ছাড়া অনেক কোম্পানির বিজ্ঞাপন দিয়ে দেই,যেহেতু মেয়ে সেহেতু অনেকেই ইভার কাছে বিজ্ঞাপন দিতে আসে,অনেক তারকারাও তাদের পেজে লাইক বাড়ানোর জন্য ইভার দারস্ত হয়.
ইভা 750 ডলার ঝণ খরচ করার পর ফেইসবুককে আর বিল দেইনি, একটু চালাকি করে ফেইসবুককে মেসেজ পাঠিয়েছে,ইভা ফেইসবুককে লিখেছিলো আমার ব্যবসা খারাপের যাচ্ছে আমি এই ঝণ পরে শোধ করবো।
ফেসবুক কতৃপক্ষ ইভার মেসেজে সাড়া দেই,ইভাকে সময় দেই দুই বছর।
ইভা এবার অন্য একটি ফেসবুক আইডি তে তার বাবার নামে আনা একটি পেওনিয়ার কার্ড যুক্ত করে আবারো বিজ্ঞাপন চালাতে থাকে ঝণ নিয়ে,এভাবেই ইভার আজ একটি অফিস আছে কর্মচারী আছে প্রায় ত্রিশ জন।
ইভা প্রতিদিন ফেসবুকে নিজের পণ্যের বিজ্ঞাপন ছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানির বিজ্ঞাপন, অনেকের ফ্যান পেজের বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে,প্রতিমাসে ইভা সর্বমোট ফেইসবুককে বিল দিয়ে থাকে পাচ থেকে ছয় হাজার ডলার।
ইতোমধ্যে ইভা ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেবার জন্য বিজনেস আইডি খুলে নিয়েছেন, বিজনেস আইডি চালু করার পর ইভা এখন একবার ঝণ শোধ করার পর সাড়ে বারোশত ডলার পর্যন্ত ঝণ সুবিধা পাচ্ছেন। ২৫ ডলার বোনাস সহ ফ্রি মাষ্টার কার্ড নিতে নিচের আর্টিকেল টি পড়ুন:
আপনারা অনেকেই জানেন, বাংলাদেশে PayPal নাই। আর এই জন্য আমাদের মতো ফ্রিল্যান্সার ও অনলাইন উদ্যোক্তারা বিভিন্ন রকম সমস্যায় পরি। যেমন অনলাইনে আয় করা টাকা দেশে আনা, ফেসবুক মার্কেটিং এর পেমেন্ট করা, অনলাইনে কোন কিছু কেনার জন্য পেমেন্ট করা ইত্যাদি সহ আরো অনেক সমস্যা। আর তার অলটারনেটিভ হিসেবে আমরা ব্যাবহার করে থাকিঃ Payoneer, Neteller, Payza, Skrill ইত্যাদি। তবে দারুণ একটি খবর হচ্ছে, আপনারা Payoneer MasterCard টি নিয়ে আসতে পারেন অনেক সহজে এবং এটা দিয়ে প্রায় সব ধরনের টাকা তোলা ও পেমেন্টের কাজ আমরা করতে পারি। এমনকি USA বা Europe এর কোন ক্লাইন্ট পেমেন্ট করতে চাইলে, সরাসরি অনলাইনে করতে পারবে। ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২০০টি দেশে এটি ব্যবহ্রত হচ্ছে। ইউএস পেমেন্ট সার্ভিস ডিপার্টমেন্ট তাদের ব্যবসা প্রসারের জন্য প্রতিটি ফ্রি পেওনার কার্ডের (Free Payoneer Master Card) সাথে ২৫ ডলার ফ্রি ব্যালেন্স দিচ্ছে, তবে এই অফার একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য।
Sign Up Process: আপনি যদি $25 বোনাস পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই রেফারেল লিংক ব্যাবহার করে Apply করতে হবে। তা নাহলে আপনি $25 বোনাস পাবেন না। প্রথমে এই লিংকে যাবেন-
Sign Up Now
তার পর “Sign Up” লেখায় ক্লিক করবেন। এবার আপনি Register ফরম দেখতে পাবেন। এখানে আপনি আপনার First Name,Last Name,Email Address এবং Birth Date লিখবেন এবার “next” এ ক্লিক করেন। এখানে আপনি অবশ্যই আপনার ভোটার আইডি (National ID) Birth Date ব্যাবহার করবেন। যেন কোন ভুল না হয়। =>. এখানে আপনি আপনার Country,Street Address( এই ঠিকানায় আপনার MasterCard আসবে ( আপনার বাড়ি যদি ‘পৌর এলাকায় হয তবে বাড়ির ঠিকানা দিবেন এবং আপনার মোবাইল নাম্বার যথাযথ টাইপ করে “Next” Click করুন। => এবার যে পেজ আসবে এটা আপনার “Security Details” এখানে আপনার”Password and Security Answare লিখবেন এবং “Next” ক্লিক করুন। => এবার এটা শেষ ধাপ::: এখান থেকে “National ID” Select করবেন,আপনার আইডি কার্ডের নাম্বার বসান এবং আপনার Country Type করুন। এবার “Enter alternate shipping address” বাদে আর সবকয়টা “Check Box” এ টিক দিন। এবার “ORDER” বাটনে ক্লিক করে Register শেষ করুন। => ৭ দিনের মধ্যে তারা আপনাকে National ID এর স্কান কপি আপলোড করতে বলবে। (আপনাকে তারা ই-মেইল পাঠাবে) =>এবার আপনি ওই ই-মেইলের “Reply” দেওয়ার সময় আপনার National ID এর একটা স্কান কপি “upload” করে পাঠিয়ে দিবেন। তারপর আপনার ঠিকানায় এক মাসের মধ্যে MasterCard চলে যাবে। After approval always communicate with your post man. আপনার Card এর Staus দেখতে myaccount.payoneer.com গিয়ে ইমেইল এবং পার্সওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন। তার পর আপনি আপনার কার্ড একটিভ করবেন। =>তারপর যেকোন ATM বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন যেকোন সময়।

মাত্র এক দিনেই কাশি সারাবে পেঁয়াজ দেখুন ব্যবহার পদ্ধতি

মাত্র একদিনেই কাশি সারিয়ে তোলা সম্ভব পেঁয়াজ ব্যবহার করে। সর্দিতেও পেঁয়াজ ব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়া যায়।

সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায় কাঁচা ব্যবহারে। গবেষকরা জানান, পেঁয়াজের মধ্যে সালফার ও ফ্লাভোনয়েড নামক উপাদান থাকে।
এসব উপাদান হৃদরোগে ভালো ফল দেয়। এ ছাড়া বাতরোগ উপশম এবং ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতেও এসব উপাদান ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও পেঁয়াজ কার্যকর।
১.উপাদান :
এক কেজি পেঁয়াজ
তিন লিটার পানি
তৈরির পদ্ধতি
পেঁয়াজের ওপরের খোলস ও দুই পাশ পরিষ্কার করুন। প্রতিটি পেঁয়াজ চার টুকরো করুন। কাটা পেঁয়াজ একটি পাত্রের মধ্যে নিয়ে তিন লিটার পানি দিন। পাত্রটি চুলায় নিয়ে উত্তপ্ত করুন।
পানি অর্ধেক না হওয়া পর্যন্ত জ্বাল দিতে থাকুন। আগুন থেকে নামিয়ে মিশ্রণটি ঠান্ডা হতে দিন। কয়েকবার নেড়ে দিন।
স্বাদের জন্য এর মধ্যে মধু বা লেবুর রস দেওয়া যেতে পারে।
ব্যবহারবিধি – দিনে দুবার দেড় গ্লাস করে পান করুন।
২. উপাদান –
দুটি মাঝারি আকৃতির অর্গানিক আপেল
দুটি মাঝারি আকৃতির পেঁয়াজ
১৪টি আখরোট (বাদাম)
প্রস্তুত প্রণালি –
পেঁয়াজ ধুয়ে পরিষ্কার করুন। প্রতিটি পেঁয়াজ চার টুকরোয় ভাগ করুন। আপেলও ধুয়ে চার টুকরোয় ভাগ করুন। আখরোট ভেঙে নিন।
একটি পাত্রে সব উপাদান নিয়ে পানি দিন। পাত্রটিকে চুলোর আগুনের ওপর দিন। পানি অর্ধেক না হওয়া পর্যন্ত চুলায় রাখুন। পরে নামিয়ে ঠান্ডা করুন। স্বাদের জন্য মধু বা লেবুর রস দিতে পারেন।
ব্যবহারবিধি –
দিনে তিনবার এক কাপ করে সেবন করুন।

মুখের ভিতর ঘা হলে কি করণীয়?

আমাদের মুখে অনেক সময়ই লাল ছোট ছোট গর্তের মত হয়ে যায়। এতে করে খুব ব্যাথা ও জ্বালাপোড়া হয় ঐ স্থানে। আস্তে আস্তে ব্যাথা বেড়ে তীব্র হয়ে অংশটি সাদা রঙ ধারণ করে পড়ে ৪-৫ দিনের মজাহেই সেরে যায়। যদিও আমাদের মনে হতে পারে এটা তেমন কোন কিছু না। অল্প কিছু দিনেই যেহেতু সেরে যায় সুতরাং এটি নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছুই নাই।
মুখের ঘা এর বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- মাইনর এপটাস আলসার, মেজর এপটাস আলসার ও হারপেটিফরম এপটাস আলসার।
মাইনর এপটাস আলসারঃ
১০ জনের মধ্যে ৮ জনেরই এই আলসার দেখা দেয়। এই ধরনের আলসার আকারে ছোট, গোল, দেখতে হলুদ এবং চারপাশে লাল হয়। এটি ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়। এটা ১ টা থেকে ৫ টা মুখের ভেতরে হতে পারে। তুলনামুলক ভাবে অন্য মুখের আলসার এর থেকে ব্যথা কম।
মেজর এপটাস আলসারঃ
খুবই ব্যথা যুক্ত এই আলসার ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়। আকারে অনেক বড় থাকে। এটি ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস থাকতে পারে। ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর এসে যায়,কিছু খাওয়া কষ্ট হয়। সাধারণত এই আলসার তাদের হয় যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, Diabetes আছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা দেখা যায়।
হারপেটিফরম এপটাস আলসারঃ
এটি আকারে ছোট হয় কিন্তু একসাথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক গুলো হয়। ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত থাকে। এই আলসার প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়।
মুখের এই ঘা হয়ার কারণ কি তা জানা গেলে এটি প্রতিরোধও করা যেত। আসুন জেনে নেই মুখে এই আলসার হওয়ার কারন কি –
১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন।
২। হরমোনাল কারণেও এটি হতে পারে। অনেক সময় মেয়েদের মাসিক এর আগে অথবা পরে এই আলসার হয়। মেনোপজ এর পরেও এই আলসার হতে থাকে।
মুখের ঘা এর বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- মাইনর এপটাস আলসার, মেজর এপটাস আলসার ও হারপেটিফরম এপটাস আলসার।
মাইনর এপটাস আলসারঃ
১০ জনের মধ্যে ৮ জনেরই এই আলসার দেখা দেয়। এই ধরনের আলসার আকারে ছোট, গোল, দেখতে হলুদ এবং চারপাশে লাল হয়। এটি ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়। এটা ১ টা থেকে ৫ টা মুখের ভেতরে হতে পারে। তুলনামুলক ভাবে অন্য মুখের আলসার এর থেকে ব্যথা কম।
মেজর এপটাস আলসারঃ
খুবই ব্যথা যুক্ত এই আলসার ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়। আকারে অনেক বড় থাকে। এটি ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস থাকতে পারে। ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর এসে যায়,কিছু খাওয়া কষ্ট হয়। সাধারণত এই আলসার তাদের হয় যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, Diabetes আছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা দেখা যায়।
হারপেটিফরম এপটাস আলসারঃ
এটি আকারে ছোট হয় কিন্তু একসাথে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক গুলো হয়। ১ মাস থেকে ২ মাস পর্যন্ত থাকে। এই আলসার প্রতি ১০ জনের মধ্যে ১ জনের হয়।
মুখের এই ঘা হয়ার কারণ কি তা জানা গেলে এটি প্রতিরোধও করা যেত। আসুন জেনে নেই মুখে এই আলসার হওয়ার কারন কি –
১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন।
২। হরমোনাল কারণেও এটি হতে পারে। অনেক সময় মেয়েদের মাসিক এর আগে অথবা পরে এই আলসার হয়। মেনোপজ এর পরেও এই আলসার হতে থাকে।
৩। মুখের মাড়ি আঘাতগ্রস্ত হইয় অনেক সময় যার কারণে এই ঘা হয়। জোরে জোরে দাঁত ব্রাশ করলে এটি হয়।
৪। ধূমপান, নেশা জাতীয় জিনিস, পান, মদ খেলেও মুখে ঘা হয়।
৫। যাদের এইডস, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এমন রোগ আছে তাদের হয়।
৬। রাতে ঘুম না হলে অথবা দেরি করে ঘুমালে, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করলে মুখে ঘা হতে পারে।
৭। বংশ গত কারনেও মুখের ভিতর আলসার হয়।
৮। মুখে অ্যালার্জি থাকলে তাও ঘা-এর কারণ হতে পারে।
৯। ঠাণ্ডা লাগলে মুখে ঘা হতে পারে।
কিভাবে মুখের ঘা থেকে প্রতিকার সম্ভব –
১। রাস্তা ঘাট কিংবা বাইরের পানীয় না খাওয়া।
২। রাতে কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
৩। ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া।
৪। নরম দাঁত ব্রাশ ব্যবহার করুন যেটায় চাপ বা ঘষা লাগবে না।
৫। সাধারণত ৭ দিনের মধ্যে এই ঘা ভালো হয়ে যায়। যদি না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ মাফিক কিছু পেস্ট বা জেল ব্যবহার করুন। মাউথ ওয়াশ মুখের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এটিও ব্যবহার করা যেতে পারে।
৬। ঘরে বসে গরম পানিতে লবন অথবা বেকিং সোডা দিয়ে কুলি করলে আরাম পাবেন। তাছাড়া ১ চিমটি বেকিং সোডা আর একটু পানি নিয়ে মিশিয়ে ঘা এর উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন।
ঘা এর উপর পিয়াজ দিলে খুব তাড়াতাড়ি উপকার পাবেন, কিন্তু অনেক ব্যথা বাড়বে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ঘা এর উপর ভেঙ্গে দিন। অথবা টি ব্যাগ ঘা এর উপর রেখে দিন। এতেও দ্রুত নিরাময় হয়।
৭। মিল্ক অফ মেগ্নেসিয়া ঘা এর উপর দিলে অনেক ভালো হয়। এটি মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
৮। প্রতিদিন টক দই খাবেন।
৯। মসলা যুক্ত খাবার পরিহার করা।

গাড়ি চড়লেই বমির ভয়! এই টোটকা মানলেই মিলবে মুক্তি

বেড়াতে যাওয়ার শখ ১৬ আনা। কিন্তু বাস বা চার চাকার গাড়িতে কোথাও যাওয়ার নাম শুনলেই দশ পা পিছিয়ে যান আপনি।

একটাই ভয়, প্রতিবারের মতো যদি বমি করে ভাসিয়ে দেন! মাথাটা ঘোরে! এক গাড়ি লোকের সামনে যা তা অবস্থা হয়। বমির ওষুধ খেয়েও মাঝেমধ্যে ছড়িয়ে ফেলেন আপনি। দূর! এসব ভয় ছাড়ুন তো। অনেক টোটকা আছে, যা সামলে দেবে আপনাকে। পড়ে ফেলুন প্রতিবেদনটি।
১. বাড়ির লোকজন বা বন্ধুরা যতই বলুক পেট খালি রেখে গাড়িতে উঠতে মোটে শুনবেন না। খালি পেটে ফল উলটো হয়। হালকা সেদ্ধ কিছু খাবার খান। তবে পেট পুরে আবার খেয়ে ফেলবেন না যেন। আর হ্যাঁ একগাদা জল খেয়ে ফেলবেন না।
২. বেড়াতে যাওয়ার আগের দিন ভাল করে রাতের ঘুমটা কিন্তু চাই।
৩. কোনও কারণে আগের দিন থেকে মাথাটা হালকা ধরে রয়েছে? তা যেন বাড়তে দেবেন না। প্রয়োজনে হালকা ওষুধ নিয়ে নিন।
৪. রাস্তা দীর্ঘ হলে মাঝপথে গাড়ি দাঁড় করিয়ে এতটু হাত-পা নেড়েচেড়ে নিন।
৫. বড় করে একটা শ্বাস নিয়ে নিন গাড়িতে বসে। অস্বস্তি হলেই এটা করুন।
৬. মুখে চুইংগাম বা ক্যান্ডি রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে মিন্ট ফ্লেভারটাই বেস্ট। লবঙ্গ রাখুন মুখে, বেশ উপকারি।
৭. এরকম পরিস্থিতিতে আদাও কিন্তু বেশ উপকারি। একটু বিটনুন মাখিয়ে এক কুচি আদা মুখে রাখুন। উপকার পাবেন।
৮. সঙ্গে রাখতে পারেন পাতিলেবু আর বিট লবন। এক টুকরো লেবুর মধ্যে বিটনুনটা মাখিয়ে রাখতে পারেন। মাথা ঘুরলে বা বমি বমি ভাব হলে একটু জিভে ঠেকিয়ে নেবেন। দেখবেন অনেকটা রিলিফ লাগবে। বিট লবনের বদলে সৈন্ধব লবনও চলতে পারে।

গোড়ালিতে হঠাৎ ব্যথা? হাঁটার ক্ষমতা হারাতে না চাইলে জেনে নিন কী করবেন!

গোড়ালিতে হঠাৎ ব্যথা? হাঁটার ক্ষমতা হারাতে না চাইলে জেনে নিন কী করবেন!

১. প্লান্টার ফেসিয়াটিস লিগামেন্ট গোড়ালির হাড়ের সাথে যুক্ত থাকে। এই লিগামেন্টে খুব বেশি চাপ পড়লে গোড়ালির সাথে যুক্ত টিস্যুগুলি উদ্দীপ্ত হয়ে ওঠে, যার ফলে ব্যথা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনেকক্ষণ বিশ্রাম নেয়ার পর বা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ব্যথা বেশি অনুভব হয়।
২. পায়ের পাতা ফ্ল্যাট হলে গোড়ালিতে ব্যথার সম্ভাবনা বাড়ে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে টিনএজারদের এই সমস্যা হয়। এই বয়সে গোড়ালির হাড় পূর্ণতা পায় না। খুব দ্রুত ক্ষয় হয়।
৩. গোড়ালির হাড় সম্পূর্ণ গঠন হওয়ার আগে বেশি হিল জুতো পরলেও ব্যথা হয়। দীর্ঘদিন ধরে খুব শক্ত জুতো ব্যবহারের ফলে গোড়ালিতে চাপ পড়ে। এতে গোড়ালির পেছন দিক থেকে অথবা গোড়ালির ভেতর থেকে ব্যথা অনুভব হয়। পরে ক্রমশই বাড়তে থাকে।
৪. পায়ের পেছনের দিকে নার্ভে চাপ পড়লেও গোড়ালি ব্যথা হয়।
৫. খুব বেশি এক্সারসাইজ, খেলাধুলো এবং হাঁটাচলা করে কাজ করলে গোড়ালির হাড়ে খুব চাপ পড়ে, যা থেকে হাড়ে চিড় ধরে। মূলত যারা দৌড়ায় তাদের এই সমস্যা থেকে গোড়ালিতে ব্যথা হয়।
৬. বিভিন্ন অসুখ থেকে হতে পারে হিল পেইনের সমস্যা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ৭-১৫ বছরের মধ্যে বাচ্চাদের গোড়ালিতে ব্যথা হয়। অস্টিওস্পোরোসিস থাকলেও গোড়ালিতে ব্যথা হয়।
৭. রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে, বোন সিস্ট থাকলে হিল পেন হয়।
জেনে নিন কখন ডাক্তার দেখাবেন?
১. গোড়ালি ফুলে গেলে।
২. জ্বরের সাথে গোড়ালিতে ব্যথা ও অসাড় হলে।
৩. হাঁটার সমস্যা হলে, পা ভাঁজ করতে অসুবিধা অথবা টো দিয়ে দাঁড়াতে সমস্যা হলে।
৪. একসপ্তাহের বেশি গোড়ালিতে ব্যথা থাকলে, হাঁটা কিম্বা দাড়ানো অবস্থা ছাড়াও ব্যথা করলে দেরি না করে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
গোড়ালির ব্যথায় কী করবেন?
১. হিল পেইনের সমস্যা থেকে বাঁচতে নরম জুতো ব্যবহার করুন। শক্ত জুতো বা উঁচু-নিচু জায়গায় বেশি হাঁটা চলবে না।
২. মাসল পেইন থাকলে অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
৩. ভিটামিনের অভাব থাকলে তা নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
৪. ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-ই বেশি করে খেতে হবে।
৫. বেশি করে সবুজ শাক-সবজি ফল খাওয়া উচিত।
৬. ব্যথা এড়াতে কর্ড লিভার অয়েল উপকারি।
৭. সামুদ্রিক মাছ খেতে হবে।
৮. বেশি করে পানি পান করতে হবে।
৯. তেল-ঝাল জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া চলবে না।
১০. ডাবের পানি ও ফল বেশি করে খেতে হবে।
বেশিদিন স্থায়ী ব্যথা হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

আদালতে ডিজিটাল হাজিরার উদ্বোধন

ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ডিজিটাল হাজিরা দেওয়ার মেশিন' স্থাপন করা হয়েছে। বুধবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম শেখ হাফিজুর রহমান এ 'ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্স এর কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
এসময় তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্নের সঙ্গে অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। আমরা আশা করছি, ডিজিটাল হাজিরা পদ্ধতির মাধ্যমে সকলেই সঠিক সময়ে আদালতে আগমন ও প্রস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে এবং বিচারপ্রার্থী জনগণ সর্বোচ্চ সেবা পাবে।

এবার সানির বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের মামলা

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpufv
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.d
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpufsdlfhkf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpufv
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আরাফাত সানি ও তার মায়ের বিরুদ্ধে এবার নারী নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন তার স্ত্রী বলে দাবি করা নাসরিন সুলতানা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক এস এম রেজানুর রহমান আদালতে নাসরিন হাজির হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
এ নিয়ে সানির বিরুদ্ধে তার স্ত্রী দাবি করা নাসরিন এখন পর্যন্ত তিনটি মামলা করলেন। প্রথমটি তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) আইনে, পরেরটি যৌতুক নিরোধ আইনে ও সর্বশেষ বুধবার নারী নির্যাতনের অভিযোগে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর নাসরিন আক্তারের সঙ্গে ক্রিকেটার আরাফাত সানির ৫ লাখ ১ টাকায় দেনমোহরানায় বিয়ে হয়। বিয়ের পর ২০১৫ সালের ২৯ জুলাই ক্রিকেটার সানি ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় তাকে বিভিন্নভাবে গালাগালি করতে থাকেন। ২০১৬ সালের ২৩ ডিসেম্বর নাসরিন তাকে ঘরে তুলে নেয়ার আবেদন করলে সানি যৌতুকের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
নাসরিনের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, গত ২২ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানাসংলগ্ন রাস্তায় আরাফাত সানির মা অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে এই নাসরিনের চুল ধরে মারধর করেন এবং পোশাকের একটি অংশ ছিঁড়ে ফেলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে করা মামলাটিতে সানি রিমান্ড শেষে এখন কারাগারে। গত ১৯ জানুয়ারি সানিকে ঢাকার আমিনবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। - See more at: http://www.manobkantha.com/2017/02/01/188082.php#sthash.sv2TubkV.dpuf

Wednesday, January 18, 2017

ম্যাচ জিততে অসৎ উপায় অবলম্বন করেছিলো নিউজিল্যান্ড!


বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ওয়েলিংটন টেস্টের চার দিন টাইগাররা চালকের আসনে থাকলেও শেষ দিনে এসে আকস্মিকভাবে মারাত্মক ব্যাটিং ব্যর্থতায় হেরে যায়। ব্যাটিং স্বর্গ ওয়েলিংটনের উইকেট যেন আচমকাই বদলে যায় পঞ্চম দিনে। এই বদলে যাওয়ার পিছনের কারণ উম্মোচিত হয়েছে। জয়ের জন্য ক্রিকেটের আইন ভেঙ্গেছে কিইউরা!
কালেরকন্ঠের একটি অনুচ্ছেদের মতে, ওয়েলিংটন টেস্ট জয়ের জন্য নিয়ম ভেঙ্গে উইকেটের সাহায্য নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। সাধারণত সব ধরণের ম্যাচ শুরুর আগে দুই দলের অধিনায়ক, কোচ, ম্যানেজারদের নিয়ে সভা করেন সেই ম্যাচের দায়িত্বে থাকা রেফারি। ওয়েলিংটনের বেসিন রিজার্ভে টেস্ট শুরুর আগেও ম্যাচ রেফারির সাথে দুই দলের সভা হয়েছিলো। সেখানে কথা ছিলো, ম্যাচ চলাকালীন পাঁচ দিনে মূল উইকেটের দুই পাশের দুইটি করে উইকেটে পানি দেওয়া হবে না। কেননা, পাশের দুইটি উইকেটে পানি দিলে ম্যাচের উইকেট তা শুষে নিতে পারে; যার ফলে ব্যাটসম্যানদের জন্য তা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে। তাই, সিদ্ধান্ত নেয়ে হয়েছিলো কোনো প্রকারের পানি দেয়া হবে না।

তবে বাংলাদেশ দলের একটি সূত্রের মতে, “চতুর্থ দিন খেলার পর মূল উইকেটের পাশেরটিতে পানি দিয়েছেন কিউরেটর। আমাদের কোচ চান্ডিকা হাথুরুসিংহে সে দৃশ্য মোবাইলে ধারণও করেছেন।” ঘটনাটি আড়ালে ঘটলেও বাংলাদেশের কোচ হাথুরুসিংহে জানিয়েছেন, “অবাক করা কাণ্ড হলো নিউজিল্যান্ড কোচ মাইক হ্যাসনকে দেখেছি কিউরেটরের সঙ্গে কথা বলতে। আর তিনি মাঠ ছাড়ার মিনিট পাঁচেক পরেই পানি দেওয়া শুরু করেন কিউরেটর।”
তবে উইকেটে পানি দেয়ার ঘটনাটি ঘটেছে রিজার্ভ আম্পায়ার ক্রিস্টোফার মার্ক ব্রাউনের চোখের সামনেই। সেটিও নাকি মোবাইলে ধারণ করেছেন বাংলাদেশ কোচ। পুরো বিষয়টি ম্যাচের দায়িত্বে থাকা আইসিসির সদস্যদের অবগত করেছিলেন কোচ। সকল সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়ে সেদিন সন্ধ্যায় ম্যাচ রেফারি জাভাগাল শ্রীনাথের কাছে অভিযোগ করেন হাথুরুসিংহে। তবে কাজের কাজ কিছু হয় নি।
টেস্টের ৫ম দিনে পিচ হয়ে উঠে ভয়ানক। ফলাফল অল্পতেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ। তবে ক্রিকেটারদের দৃঢ় বিশ্বাস, “উইকেটে পানি দেওয়ার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পঞ্চম দিনে ম্যাচটাই বাতিল হতে পারত, যদি ভুক্তভোগী হতো ক্রিকেট রাজনীতির শক্তিধর কোনো দল। “ দল হিসেবে পরিণত হলেও ভালো ক্রিকেট রাজনীতির শক্তিশালী দল হিসেবে এখনো ছোটই রয়ে গেছে বাংলাদেশ।
অন্যদিকে, জেতার জন্য উইকেটে পানি দেয়ার চক্রান্ত, কিইউদের দিকে সবার নজরকে স্বাভাবিকভাবেই বদলে দিবে।

সহজ পরীক্ষায় জেনে নিন সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে? জেনে রাখুন কাজে লাগবে

শিশুটি ছেলে না কি মেয়ে হবে? এটি প্রায় সকলের জন্য একটি মজাদার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। মা-বাবারও জানার আগ্রহের কমতি থাকে না। তবে ২০ সপ্তাহের আগে শিশুটির লিঙ্গ সম্পর্কে ডাক্তার জানাতে পারেন না।

২০ সপ্তাহ তো অনেক সময়, একটু চেষ্টা করলেই আগে জানা যায়।অনেক মায়েরাই তাদের গর্ভের সন্তান সম্পর্কে আলট্রাসনগ্রাম করার আগেই জানতে পারেন। কিন্তু, কীভাবে তা সম্ভব হয়, আজ আপনারাও তা জেনে নিন-
১. কোন খাবারের প্রতি আপনার আকর্ষণ :- বেশীরভাগ মহিলা গর্ভাবস্থায় হরমোন ভারসাম্যহীনতায় ভোগে। যার ফলে তাদের মাঝে বিভিন্ন কিছু খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা জাগে। আপনার ক্ষুধিত খাদ্য টাইপ আপনার গর্ভস্থ শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারে। আপনার যদি মিষ্টি বা চিনিযুক্ত খাবার ইচ্ছা হয়, তাহলে সম্ভবত মেয়ে হবে আর যদি নিমকি এবং মসলাদার খাবার খাওয়ার ইচ্ছা হয়, তাহলে ছেলে হতে পারে।
২. পেটে সমস্যা হচ্ছে কি :- সমীক্ষায় দেখা গেছে, যাদের গর্ভাবস্থায় সকালে হালকা বমি বা অন্য কোন সমস্যা হয় নি তাদের ছেলে হয়েছে। তবে, শিশুটি মেয়ে হলে পেটে ব্যথার সৃষ্টি হয় এবং সকালে শারীরিক অসুস্থতা বেশি বৃদ্ধি পায়।
৩. পেটের অবস্থান :- গর্ভাবস্থায় পেট বেশি ভারী মনে হলে, মেয়ে শিশু হবে। আর যদি ভার কম অনুভূত হয় তাহলে ছেলে হবে। শিশুটি যদি পেটের ডানদিকে আছে বলে মনে হয়, তাহলে মেয়ে হবে। আর যদি সমস্ত পেট জুড়ে বা বামদিকে অনুভূত হয় তাহলে ছেলে হবে।
৪. হার্টবিট রেট :- ডাক্তারের নিকট চেকআপের সময়, যখন ডাক্তার আপনার গর্ভস্থ শিশুর হৃদস্পন্দন পরীক্ষা করেন তখন লক্ষ্য রাখুন, হৃদস্পন্দনের রেট কত। হৃদস্পন্দন যদি 140 BPM এর বেশি অথবা সমান হয়, তাহলে শিশুটি মেয়ে। আর যদি হৃদস্পন্দনের রেট 140 BPM এর কম হয়, তাহলে গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে হবে।
৫. ব্রেকআউট :- গর্ভাবস্থায় আপনার ত্বকে কি ব্রণ বা অন্য কোন সমস্যা হচ্ছে, যা আপনার সৌন্দর্য নষ্ট করছে? তাহলে অবশ্যই আপনার মেয়ে হবে। আগের দিনের মানুষ বলত, মেয়ে শিশুরা মায়ের সৌন্দর্য চুরি করে, তাই মায়ের চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়। যদিও তা কুসংস্কার।
৬. রিং টেস্ট :- একটি আংটি নিয়ে সুতার সাথে বেঁধে নিন। তারপর আপনি শুয়ে আপনার পেটের উপর আংটিটি ঝুলিয়ে দিন। এবার আংটিটির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করুন। যদি আংটিটি আপনার মাথা ও পায়ের দিকে সমান সমান দুলতে থাকে, তাহলে আপনার মেয়ে হবে। আর যদি রিংটি গোল গোল ঘুরতে থাকে তাহলে আপনার ছেলে হবে।
৭. শিশুদের উপদেশ নিন :- গর্ভাবস্থায় থাকা অবস্থায় অনেক আপনজনেরা পেটের সাথে কান লাগিয়ে শিশুটিকে অনুভব করতে চায়। অনেক ছোট ছোট শিশু আছে, যারা পেটের সাথে কান লাগিয়ে কথা বলতে চায়। সেক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখুন, যদি কোন ছেলে শিশু আপনার পেটে কান লাগিয়ে বারবার শিশুটিকে অনুভব করতে চায়, তাহলে আপনার মেয়ে হবে। আর যদি কোন মেয়ে শিশু এ কাজটি করে, তাহলে আপনার ছেলে শিশু হবে।
এই বিষয়গুলো লক্ষ্য করলে আপনি ডাক্তার বলার আগেই বুঝতে পারবেন, কে আসছে আপনার জীবনে। তাহলে আগে থেকেই তার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। যেমন- মেয়ে হলে সবকিছু গোলাপি আর ছেলে হলে নীল। ছেলে ও মেয়ের মাঝে কোন ভেদাভেদ নেই। তবে, জানার আগ্রহ ও কৌতূহল আবিষ্কারের জন্য এই পদ্ধতি।


Tuesday, January 17, 2017

সেদিন তারেক সাঈদের পা ধরেছি, সে আমাকে লাথি মেরে ফেলে দিয়েছে


নারায়ণগঞ্জে সাত জনকে অপহরণের পরই স্বজনরা র‌্যাবের সম্পৃক্ততার অভিযোগ করেছিলেন। তাদেরকে উদ্ধারে বাহিনীটির স্থানীয় কার্যালয়ে ছুটেও গিয়েছিলেন তারা।
কিন্তু র‌্যাব-১১ এর সে সময়ের অধিনায়ক তারেক সাঈদ মোহাম্মদ তাদেরকে ফিরিয়ে দেন। বলেন, এই ঘটনাটি তারা নয়, ঘটিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের আলোচিত নেতা শামীম ওসমান।
২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থেকে গাড়িতে করে তুলে নেয়া হয় সিটি করপোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, তার বন্ধু মনিরুজ্জামান স্বপন, তাজুল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম লিটন,
নজরুলের গাড়িচালক জাহাঙ্গীর আলম, আইনজীবী চন্দন কুমার সরকার এবং তার ব্যক্তিগত গাড়িচালক ইব্রাহিমকে।
আড়াই বছরেরও বেশি সময় পর সোমবার সকালে নারায়ণগঞ্জের একটি আদালতে রায় ঘোষণা হয়।
বিচারক যে ২৬ জনকে ফাঁসির দণ্ড দিয়েছে তাদের ১৭ জনই র‌্যাব সদস্য। আবার কারাদণ্ড পাওয়া নয় জনের সাত জনও এই বাহিনীটির সাবেক কর্মকর্তা।
এই রায়ের পর নিহত কাউন্সিলর নজরুলের শ্বশুর শহীদ কমিশনার আড়াই বছরেরও বেশি সময় আগে অপহরণের সেই দিনের স্মৃতিচারণ করেন।
জানান, র‌্যাব-১১ এর সে সময়ের কমান্ডার কীভাবে এই ঘটনাটিতে নিজেদেরকে বাঁচাতে স্থানীয় সংসদ সদস্যকে ফাঁসাতে চেয়েছিলেন।
নজরুলের শ্বশুর বলেন, ‘আমরা আগে থেকেই জানতাম র‌্যাব ধরে নিয়ে গেছে। আমরা র‌্যাবের অফিসে গিয়ে তারেক সাঈদের পা ধরে কান্নাকাটি করেছি।
তখন তারেক সাঈদ আমাকে লাথি মেরে ফেলে দিয়েছে। বলেছে, শামীম ওসমানের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে শামীম ওসমান এদেরকে মেরে ফেলেছে।’
এই হত্যায় প্রধান আসামি নুর হোসেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের ডান হাত বলেই পরিচিত ছিলেন।
এই হত্যার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই দুই জনের একটি টেলিফোন আলাপে প্রকাশ হয়। নুর হোসেন শামীম ওসমানের মোবাইল ফোনে কল করে বলেছিলেন, তিনি এই হত্যায় জড়িত নন। তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
পরে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয় যে, নুর হোসেনকে শামীম ওসমানই ভারতে চলে যাওয়ার পথ বাতলে দেন। শামীম ওসমান পরে ২০১৪ সালের ১৪ মে সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, এই অভিযোগ সত্য নয়।
তাকে নূর হোসেন ফোন করেছিলেন-এটা সত্য, কিন্তু তিনি তাকে বলেছিলেন আত্মসমর্পণ করতে। তিনি বলেন, নূর হোসেনের সঙ্গে তার কথোপকথনের পুরোটা পত্রিকায় ছাপা হয়নি। তিনি বলেন, ‘কিছু কাটা আছে, পুরো ব্যাপারটা সাজানো। আংশিক ছাপা হয়েছে, আংশিক হয়নি। কিংবা এডিটিং করেছে।’
ওই সংবাদ সম্মেলনেই শামীম ওসমান অভিযোগ করেন, ঘটনাটি র‌্যাবই ঘটিয়েছে। জানান, ২৭ এপ্রিল অপহরণের পর তিনি র‌্যাবের সঙ্গে কথা বলেছেন।
র‌্যাব তাকে আশ্বাস দিয়েছিল অপহৃত সাত জনকেই ফিরিয়ে দেয়া হবে।
নূর হোসেনের সঙ্গে তার কথোপকথনের টেপ প্রকাশ কারা করেছে-ওই সংবাদ সম্মেলনে সে প্রশ্নও তুলেছিলেন শামীম ওসমান।

Monday, January 16, 2017

আড়াই হাজার বছরের পুরনো কবরে এক নারীর দারুণ ইতিহাস, শুনলে চমকে যাবেন!



একশ’ বা দুশ’ বছরের ঘটনা নয়, আড়াই হাজার বছরের পুরনো কবর।  এক নারীর সমাধিস্থলে মিললো দারুণ এক ইতিহাস, যা শুনলে চমকে যাবেন!

গ্রিসের এথেন্সে ২৪০০ বছর আগের এক নারীর সমাধিস্থলে মিলেছে ৫টি ফলক।  এথেন্সের কয়েকটি পানশালার কয়েকজন মানুষের অভিশাপ ছিল ফলকগুলো।
৪টি ফলকে খোদাই করে অভিশাপের কথা লেখা হয়েছে।  অন্ধকার দুনিয়ার দেবতা ‘সিথোনিক’-এর কাছে অনুরোধ করা হয়েছে এথেন্সের কয়েকটি পানশালার চার জোড়া স্বামী-স্ত্রীর বিরুদ্ধে।  পঞ্চম ফলকটি ছিল ফাঁকা।  সম্ভবত এ ফলকে অভিশাপের কথাগুলো উচ্চারণ করা হয়েছে।
একটি লোহার দণ্ডের মাধ্যমে ৫টি ফলককে এক করা হয়েছে।  এগুলো গুছিয়ে ওই সমাধিস্থলে রাখা হয়।  ওই সমাধি থেকে অভিশাপ সংশ্লিষ্ট দেবতার কাছে পৌঁছে যাবে প্রাচীনকালের মানুষের ধারণা এমনটাই ছিল।
একটি অভিশাপের ফলকে দিমেত্রিওস এবং পানাগোরা নামের দুজনকে উপলক্ষ্য করা হয়েছে।  তাতে যা লেখা রয়েছে তার ভাষা অনেকটা এমন- তোমরা পানাগোরা ও দিমেত্রিওস এবং তাদের পানশালা ও সম্পদের ওপর ঘৃণা বর্ষণ করো।
আমার শত্রু দিমেত্রিওস এবং পানাগোরাকে আমি অন্ধ করে দেব, রক্ত ও ছাইয়ের মাঝে, অন্যান্য মৃতের সঙ্গে…।  আমি দিমেত্রিওসকে এমন শক্তভাবে বাঁধবো, যতটা শক্তভাবে সম্ভব এবং আমি তোমার জিহ্বায় একটা কাইনোটোস দিয়ে আঘাত করবো।
কাইনোটোস শব্দের অর্থ কুকুরের কান।  এটা প্রাচীন গ্রিসের জুয়ার একটি চাকতির নাম, যার মাধ্যমে সবচেয়ে কম মূল্যের কিছু বোঝানো হতো।
জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির প্রশিক্ষক জেসিকা ল্যামোন্ট সম্প্রতি ‘জিৎসরিফ্ট ফার প্যাপিরোলোগি আন্ড এপিগ্রাফিক’ জার্নালে গবেষণাপত্রে এসব তথ্য প্রকাশ করেছেন।
একটি মানুষের মাথায় হাতুড়ি দিয়ে পেরেক ঠোকানোর মতো কর্মকাণ্ড যেমন হবে, অভিশাপপূর্ণ ফলকের মাধ্যমে তেমনি ফুটে উঠেছে।
২০০৩ সালে গ্রিসের ইফোরেট ফর প্রিহিস্টোরিক অ্যান্ড ক্লাসিক্যাল অ্যান্টিকুইটিসের পুরাতত্ত্ববিদরা এক নারীর সমাধিস্থল খোদাই করে ফলকগুলো খুঁজে পান।
পিরাউইসের উত্তরে সমাধিটির সন্ধান মেলে।  এটা পোর্ট অব এথেন্সের কাছেই।  অবশ্য কবরটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। ফলকগুলো নিয়ে গবেষণা করছিলেন।
লাইভ সায়েন্সকে ল্যামোন্ট জানান, অভিশাপ-সম্বলিত ফলকগুলোকে কার্যকর করতে তা সমাধিতে রাখার নিয়ম পালন করা হতো প্রাচীন গ্রিসে।  এমন একটি স্থান যেখানে দেবতার সঙ্গে মৃত বা ফলকের যোগাযোগ ঘটবে বলে বিশ্বাস করা হতো।  হয়তো মৃত নারীর সঙ্গে অভিশাপের কোনো সম্পর্ক নেই। অভিশাপ প্রদানকারী ওই সময় এ নারীর কবরে ফলকগুলো রেখে দেয়ার সুযোগ পেয়ে যান।
ধরে নেয়া যায়, সমাধিস্থলে প্রবেশের ব্যবস্থা ছিল।  ফলকে লেখা কথাগুলো স্পষ্ট ছিল।  সম্ভবত কোনো পেশাদার অভিশাপ লেখক খোদাই করে এসব লিখেছিলেন।  মারাত্মক ভাষায় অভিশাপ প্রদানের বিষয়টি এতদিন পর উদ্ধার হওয়ার ঘটনা সত্যিই বিরল।
ল্যামোন্টের মতে, যিনি অভিশাপ করেছেন, সম্ভবত তিনি পানশালার মালিক ওই চার জোড়া স্বামী-স্ত্রীর প্রতিযোগী কোনো ব্যবসায়ী।  কোনো না কোনো  কারণে এমন অভিশাপ।  তাদের সঙ্গে তার বিরোধও থাকতে পারে।  সূত্র : ফক্স নিউজ


আপনি কোন রোগে আক্রান্ত, জেনে নিন জিভের রঙ দেখে

শরীর খারাপ হলে চিকিত্‍সকরা রোগীর জিভটা দেখেন। তার রঙ ও আকার দেখে শারীরিক সমস্যার কথা জানেন। কয়েক শতাব্দী পুরনো এই পন্থা আসলে চীনাদের চিকিৎসা পদ্ধতির অঙ্গ ছিল। আপনারাও বাড়িতে বসেই শরীরে কোথায় সমস্যা তা জানতে পারেন নিজেদের জিভ দেখেই।

১) জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ : জিভ মূলত আমাদের পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়। কারণ জিভ থেকেই এই তন্ত্রে শুরু। জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে।
২) মোটা সাদা আস্তরণ : এটা শরীর খারাপের সংকেত। এটা হলে বুঝবেন শরীরে কোথাও চোট রয়েছে অথবা ভেতরে ভেতর শরীর খারাপ হচ্ছে। শরীরে কোনও একটি অংশ ঠিক মতো কাজ করছে না।
৩) হলুদ আস্তরণ : মূলত জ্বর হলে জিভের ওপর হলুদ আস্তরণ পড়ে। দেহের তাপমাত্রা অনেক কারণে বাড়তে পারে। সেটা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, শরীরের কোনও অংশ ফুলে গিয়ে থাকতে পারে।
৪) উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া: এর অর্থ শরীরে এনার্জি বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। কোনও অ্যালার্জির কারণেও এমনটা হতে পারে। চর্মরোগ, র‌্যাশ প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে। সুস্থ শরীরে জিভের স্বাভাবিক রং হাল্কা গোলাপি। এর অর্থ আপনার শরীরে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করছে।
এ বার দেখে নিন জিভের রং কী রকম হলে শরীরে কোথায় সমস্যা দেখা যায়।
১) ফ্যাকাশে : জিভের রং যদি ফ্যাকাশে হয়ে যায় বুঝতে হবে হজম ঠিক মতো হচ্ছে না। ভেতরে ভেতরে ঠান্ডা লেগে রয়েছে। এর সঙ্গে যদি জিভ বার বার শুকিয়ে যায়, তা হলে তা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ হতে পারে। তার সঙ্গে ইনসমনিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে।
২) উজ্জ্বল লাল রং : এ রকম রং দেখলে বুঝবেন শরীরে কোথাও ইনফেকশন রয়েছে। প্রথমে জিভের ডগার দিকটাই লাল থাকবে। পরে তা পুরো জিভে ছড়িয়ে পড়বে।
৩) জিভের পাশে লাল রং : খুব মশলাযুক্ত খাবার খেলে, প্রতুর ফ্যাট জাতীয় এবং অ্যালকোহলের মাত্রা শরীরে বেশি হলে এমন রং হয়। কোষ্ঠকাঠিণ্যের মতো সংস্যা থাকলেও জিভের রং এমন হয়।
৪) নীল রং : শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে জিভের রং পাল্টে গিয়ে নীল বর্ণ হতে থাকে। ডাক্তারি ভাষায় একে সায়ানোসিস বলে। যদি এমনটা দেখেন অবিলম্বে চিকিত্‍সকের কাছে যান। রক্তে সমস্যা, হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো রোগ থাকতে পারে। তাই দেরি করা ঠিক নয়।
৫) কালো রং: সাধারণ কারও কারও জন্ম থেকেই এ রকম রং থাকতে পারে। তবে যদি হঠাত্‍ কালো রং দেখেন তা হলে বুঝবেন এক সঙ্গে বিপুল পরিমাণ ব্যাক্টেরিয়া জমা হয়েছে জিভে। তবে শুরু থেকেই এমনটা হবে না, প্রথমে হলুদ, তার পরে ব্রাউন, তার পর কালো রং হবে।
৬) হলুদ রং : জিভের রং সাধারণ এমন হয় না। যখন হবে, তখন বুঝবেন লিবারে বড় সংস্যা রয়েছে। সম্ভবত জন্ডিস হয়ে গিয়েছে। দেরি না করে ডাক্তারের পরাম৪শ নিন।
৭) পার্পল রং : দীর্ঘ দিন ধরে শরীরে কোনও সমস্যা থাকলে জিভের রং পার্পল হতে শুরু করেন। এটার অর্থ শরীরে ভিটামিন B-এর ভীষণ ঘাটতি রয়েছে। মনে রাখবেন, শরীরে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল জিভ। তবে আমরা অনেকেই এর খেয়াল রাখি না। প্রতিদিন জিভ পরিষ্কার রাখলে অনেক রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। রোজ সকালে দাঁত মাজার সময়ই জিভ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। সুস্থ থাকবেন।


রাতে বিয়ে সকালে স্ত্রীকে তালাক, কিন্তু কেন? কারণ জানলে অবাক হয়ে যাবেন!


বিয়ের ঘণ্টা বেজেছে। চারদিকে সাজ সাজ রব, আলোর ঝলকানি। বরযাত্রী এসেছেন কনের বাড়িতে। সব আনুষ্ঠানিকতার পাশাপাশি বর-কনের কবুল বলাও শেষ। এবার বরের সঙ্গে কনে যাবেন শ্বশুরবাড়ি। সাজানো বাসরে স্বামী-স্ত্রী প্রথমবারের মতো দেখবেন একে অপরকে। কিন্তু তা আর হলো না।

ভালো করে স্ত্রীর মুখ দেখার আগেই বিয়েবাড়িতে কনেকে তালাক দিয়ে ফিরে গেলেন বর! ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের বিজনৌর জেলার কারোন্ডা পাচদু গ্রামে। গতকাল মঙ্গলবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, বিয়েবাড়ি থেকে কনে পক্ষের অর্থ ও সোনা চুরি হয়।
কনে পক্ষ সন্দেহের তির ছুড়ে দেয় বর পক্ষের দিকে। সারা রাত বর কারি ইমরান ও তাঁর বাবাকে বেঁধে রাখা হয়। এতে অপমানিত ও ক্ষুব্ধ হয়ে সকালে তালাক দিয়ে ফিরে যান বর।
স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, গত সোমবার রাতে চাঁদপুরন গ্রাম থেকে বিয়ে করার জন্য বর ইমরান বরযাত্রী নিয়ে পাচদু গ্রামে আসেন।
বিয়েও হয়ে যায় বর-কনের। বিয়ের পরপরই কনে পক্ষ অভিযোগ তোলে, আসর থেকে তাদের ১ লাখ ৪৫ হাজার রুপি ও বেশ কিছু গয়না চুরি হয়েছে।
কনের বাবা নাসির আহমেদের দাবি, বরের ভাগনে আকিব ও একজন নারী এই অর্থ ও গয়না চুরি করেছেন। এ নিয়ে দুই পক্ষের বাগ্‌বিতণ্ডা হয়।
একপর্যায়ে অর্থ ও গয়না ফেরত দিতে তাঁরা বর ইমরান ও তাঁর বাবাকে বিয়ের পর সারা রাত বেঁধে রাখেন।
বিষয়টি পুলিশে জানালে, সকালে পুলিশ কনের বাড়ি গিয়ে বর ও তাঁর বাবাকে মুক্ত করে। এ ঘটনার পর আর এক মুহূর্তও দেরি না করে রাতে বিয়ে করা স্ত্রীকে সকালেই তালাক দেন স্বামী ইমরান।
কারি ইমরান বলেন, বিয়ের রাতে এই বিষয়টির জন্য তিনি বেশ অপমানিত বোধ করেন। তিনি বলেন, ‘বিচ্ছেদের জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। এরপরও আমাকে বাধ্য হয়ে সদ্যবিবাহিত স্ত্রীকে তালাক দিতে হয়েছে।’
কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক শিব কুমার গৌড় বলেন, দুই পক্ষকেই থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। কোনো পক্ষই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করেনি। এরপরও বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


এ বছর সবচেয়ে কষ্টের দিন ১৬ জানুয়ারি, জেনে নিন কেন?


বছরের সব ক’টা দিন এক রকম কাটে না। কোনো একটা দিন খুব আনন্দে-উচ্ছ্বাসে কাটল, তো পরের দিনটাই কোনো কারণে মনমরা অবস্থায় কেটে গেল।

কিন্তু ২০১৭ সালের ১৬ জানুয়ারি দিনটি নাকি সব দিক দিয়েই বছরের সব চেয়ে দুঃখের দিন হতে চলেছে। এমনটাই মত প্রখ্যাত লাইফ কোচ এবং হ্যাপিনেস কনসালট্যান্ট ক্লিফ আরনল-এর।
প্রত্যেক বছরই সবচেয়ে মন খারাপ করা দিনটিকে চিহ্নিত করেন সুখ-বিশেষজ্ঞরা। এই দিনটির পোশাকি নাম ‘ব্লু মানডে’।
‘মানডে’, কারণ বছরের সবচেয়ে দুঃখের দিনটি অবধারিত ভাবেই একটি সোমবার হয়। এ বছরের সর্বাধিক দুঃখের দিন ১৬ জানুয়ারি তেমনই একটি সোমবার। আরনল বলছেন,
১৬ জানুয়ারি ভয়ানক মন খারাপ হওয়ার অনেকগুলি কারণ রয়েছে। কী সেগুলি? জেনে নিন:-
১. ১৬ জানুয়ারি একটি সোমবার। সাধারণ ভাবে উইকেন্ডে ছুটি উপভোগ করার পর আবার যখন সোমবার নতুন করে কাজে যেতে হয়, তখন মন খারাপ হয়ই।
২. মাসের মাঝামাঝি সময়টাও আর্থিক কারণে একটু মানসিক চাপ যায় মানুষের। শুরুর দিকটায় স্বচ্ছলতা থাকে। সেই স্বচ্ছলতা মাস এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে কমতে শুরু করে। মাসের মাঝামাঝি নাগাদ, এই দুশ্চিন্তা মানুষকে গ্রাস করে যে, বাকি মাসটা ঠিকঠাক চলবে তো!
৩. পৃথিবীর একটা বড় অংশে এই সময়টায় শীতকাল। মরা রোদ্দুর এবং হিমেল বাতাস মানুষের মনকে অবসাদগ্রস্ত করে তোলে বলে মনে করেন মনস্তাত্ত্বিকরা।
৪. নতুন বছরে অনেক কিছু নতুন করে করবেন বলে ভেবেছিলেন। কিন্তু আদপে সেই সমস্ত প্রতিজ্ঞার প্রায় কোনোটিই যে রক্ষা করা আপনার দ্বারা হয়ে উঠবে না, তা বছরের প্রথম দুই হপ্তার মধ্যেই আপনি বুঝে গিয়েছেন। সেই নিয়ে একটা মন খারাপ ভাব থাকবেই।
৫. নতুন বছর উপলক্ষে অনেক হই হুল্লোড় করেছিলেন। কিন্তু তার পর থেকে একেবারে সাদামাটা জীবন কাটছে আপনার। সেই নিয়েও একটা খারাপ লাগা কাজ করছে আপনার ভেতরে।
তাহলে আর কী, নিজেকে প্রস্তুত রাখুন আগামী ১৬ জানুয়ারির জন্য। সেই দিনটা সত্যিই হয়তো খুব মন খারাপের মধ্যে কাটতে পারে আপনার।-এবেলা


ফাঁসির দণ্ড পাওয়ার পর আইনজীবীকে যা বললেন নূর হোসেন



প্রায় তিন বছর পর নারায়ণগঞ্জের আলোচিত ৭ খুনের মামলায় ২৬ জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার বাকি আসামিদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

তবে রায়ে বাদিপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করলেও ন্যায়বিচার পাননি বলে দাবি করেছেন মামলার প্রধান আসামি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূর হোসেন।
সোমবার সকালে রায় ঘোষণার পর দুপুরে আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের নূর হোসেনের এ প্রতিক্রিয়ার কথা জানান তার আইনজীবী এম এ রশীদ ভূঁইয়া।
আইনজীবী জানান, নূর হোসেন বলেছেন, আদালত দেশের পরিবেশ-পরিস্থিতি অনুযায়ী এ রায় দিয়েছেন। তাতে তিনি ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন নূর হোসেন। সেখান থেকে খালাস পাবেন বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
এর আগে সকালে এ দুই মামলায় রায় ঘোষণা করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সৈয়দ এনায়েত হোসেন। রায়ে চার্জশিটভুক্ত আসামিদের মধ্যে সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূর হোসেন, র‌্যাবের সাবেক কর্মকর্তা তারেক সাঈদসহ ২৬ আসামির ফাঁসির রায় দিয়েছেন আদালত।
এছাড়া বাকি আসামির মধ্যে ৩ জনকে ১৭ বছর ও ৫ জনকে ১০ বছর করে কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় মামলার ৩৫ আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে থাকা ২৩ জন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে ১৭ জন র‌্যাবের সাবেক সদস্য। মামলার শুরু থেকেই র‌্যাবের সাবেক ৮ সদস্যসহ ১২ আসামি পলাতক।

বিশ্ব সংবাদ শীর্ষ আট ধনীর সম্পদ ৩৬০ কোটি মানুষের চেয়ে বেশি!

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী আট জন ব্যক্তির হাতে যতো সম্পদ আছে সেই সম্পদের পরিমাণ দুনিয়ার অর্ধেক মানুষের (৩৬০ কোটি) সম্পদের সমান। আন্তর্জাতিক এক দাতব্য সংস্থা অক্সফামের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই তথ্য।
সংস্থাটি এ সংক্রান্ত যেসব তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে ব্যবধান ক্রমশই বাড়ছে। এবং এই ব্যবধান যতো হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিলো আসলে তার চাইতেও অনেক বেশি। সবচেয়ে ধনী এই আট জনের মধ্যে রয়েছেন বিল গেটস, মার্ক জাকারবার্গ এবং ওয়ারেন বাফেট।
অক্সফাম বলছে, এই আট জনের হাতে যতো সম্পদ রয়েছে তার পরিমাণ বিশ্বের ৩৬০ কোটি দরিদ্র মানুষের সম্পদের সমান। তবে অনেকেই অক্সফামের এই তথ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তারা বলছেন, প্রতি বছর অক্সফ্যাম সম্পদের যে পরিসংখ্যান তুলে ধরছে সেটা ঠিক আছে, কিন্তু সংস্থাটি এর যে ব্যাখ্যা দিচ্ছে সেটি ঠিক নয়।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্সটিটিউট অফ ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্সের একজন গবেষক মার্ক লিটলউড বলেছেন, অক্সফামের উচিত প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর উপায়ের দিকে জোর দেওয়া। অক্সফামের প্রতিবেদনটি এমন এক সময়ে প্রকাশ করা হলো যখন সুইজারল্যান্ডে শুরু হয়েছে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলন। এই সম্মেলনে বিশ্বের প্রভাবশালী রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীরা অংশ নিচ্ছেন।
অক্সফামের একজন কর্মকর্তা ক্যাটি রাইট বলেছেন, এটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই যে ডাভোস সম্মেলন শুধু ধনী লোকেদের কথার ফুলঝুরির সম্মেলন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অক্সফাম বলছে, ধনী ও দরিদ্রদের মধ্যে বৈষম্য বেড়ে যাওয়ার কারণে জনরোষ বাড়ছে। এর ফলে বড় ধরনের রাজনৈতিক আলোড়নও হতে পারে।
অক্সফামের ক্যাটি রাইট বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোটও তার একটি ফল। তিনি বলেন, লোকজন ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে। এবং তারা বিকল্প কিছুর দাবি জানাচ্ছে। কারণ কঠোর পরিশ্রমের পরেও তারা পিছিয়েই থাকছে। বিবিসি।

সব লাশের মুখ ছিল ডাবল পলিথিনে মোড়ানো

প্রায় তিন বছর আগে সাত খুনের নৃশংস ঘটনা শুধু নারায়ণগঞ্জ নয়, পুরো দেশকে নাড়া দিয়েছিল। সাতজনকেই হত্যা করা হয়েছিল অভিনব নৃশংসতায়। একই স্টাইলে হত্যা করে নদীতে ফেলে দেওয়া হয় প্রত্যেককে যাতে করে লাশ ভেসে উঠতে না পারে। প্রত্যেকটি লাশের মুখ ছিল ডাবল পলিথিন দিয়ে মোড়ানো। সাত খুনের ঘটনায় ১২৭ সাক্ষীর মধ্যে ১০৬ জন সাক্ষ্য দেন। আদালতে ২১ আসামির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। এই আসামিদের  জবানবন্দিতেও ওঠে আসে হত্যার লোমহর্ষক বর্ণনা। সেখানে তারা নিজের ভাষায় হত্যাকাণ্ডের আদ্যোপান্ত তুলে ধরেন।
মামলার নথি, চার্জশিট, জবানবন্দি ও সুরতহাল রিপোর্ট সূত্রে জানা যায়,  নাসিক কাউন্সিলর নজরুল ইসলামকে অপহরণের দিনক্ষণ আগে থেকেই ঠিক করা ছিল। ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল সিদ্ধিরগঞ্জ থানার একটি চাঁদাবাজির মামলায় স্থায়ী জামিন নিতে নজরুল ইসলাম নারায়ণগঞ্জ আদালতে আসবেন। এ সম্পর্কে মেজর (অব.) আরিফ হোসেন নিশ্চিত হয়েই সেদিন সকালে অপহরণ পার্টিকে বিভিন্ন পয়েন্টে দাঁড় করান। সাদা পোশাকের একটি টিম নারায়ণগঞ্জ আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থান নেয়। তারা সার্বক্ষণিক মেজর আরিফের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে। নজরুল ইসলাম সেদিন তার গাড়ি না এনে সহযোগী মনিরুজ্জামান স্বপনের সাদা রংয়ের এক্স করোলা গাড়ি ব্যবহার করে আদালত প্রাঙ্গণে আসেন।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নিয়ে আদালত থেকে ওই গাড়িতে করে নজরুল ইসলাম বের হওয়ার পরপরই মেজর আরিফের কাছে খবর পৌঁছে দেয় আদালতের আশপাশে অবস্থান নেওয়া সাদা পোশাকের র‌্যাব সদস্যরা। নজরুলের সঙ্গে একই গাড়িতে ছিলেন সহযোগী মনিরুজ্জামান স্বপন, সিরাজুল ইসলাম লিটন, তাজুল ইসলাম। গাড়ি ড্রাইভ করেন স্বপনের ব্যক্তিগত গাড়িচালক জাহাঙ্গীর। নজরুলদের গাড়ির পেছনে ছিল আইনজীবী চন্দন সরকারের গাড়ি। নজরুলদের বহনকারী গাড়িটি নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা লিংক রোড হয়ে উত্তর দিকে যাওয়ার পথে ফতুল্লা স্টেডিয়ামের সামনে (ময়লা ফেলার স্থান) পৌঁছার পর মেজর আরিফের নেতৃত্বে গাড়ির গতিরোধ করা হয়। নজরুলের গাড়ির পেছনে ছিল আইনজীবী চন্দন সরকারের গাড়ি। পরে দুটি গাড়ি থেকে সাতজনকে অস্ত্র দেখিয়ে র‌্যাবের দুটি গাড়িতে তুলে নেওয়া হয়।
গাড়িতে তাদের ওঠানোর পর একে একে প্রত্যেকের শরীরে ইনজেকশন পুশ করে অচেতন করা হয়। অচেতন হওয়া সাতজনকে কয়েক ঘণ্টা তাদের গাড়িতেই রাখা হয়। পরে নিয়ে যাওয়া হয় নরসিংদীতে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে পরিকল্পনা মতে কাঁচপুর ব্রিজের পশ্চিম পাড়ে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বালু-পাথর ব্যবসাস্থল জনমানুষ শূন্য করার জন্য নূর হোসেনকে ফোন দেন মেজর (অব.) আরিফ হোসেন। গ্রিন সিগন্যাল পাওয়ার পর র‌্যাবের গাড়ি ওই স্থানে পৌঁছায়। গাড়ির ভেতরই অচেতন প্রত্যেকের মাথা ও মুখ পলিথিন দিয়ে মোড়ানো হয়। পরে গলা চেপে একে একে শ্বাস বন্ধ করে মারা হয় সাতজনকে। সাতজনের নিথর দেহ গাড়ি থেকে নামানো হয়। পরে নারায়ণগঞ্জ শহরের ৫ নম্বর ঘাট থেকে র‌্যাবের নির্দিষ্ট নৌকা নিয়ে যাওয়া হয় কাঁচপুর ব্রিজের নিচে।
লাশগুলো নৌকায় উঠিয়ে শীতলক্ষ্যা নদী দিয়ে যাওয়ার পথে নির্দিষ্ট স্থান থেকে লাশ গুমের উপকরণ নৌকায় তোলা হয়। নৌকার মধ্যেই সাতজনের পায়ে ২৪টি করে ইটবোঝাই সিমেন্টের ব্যাগ দিয়ে বাঁধা হয়। এরপর হাত পেছন করে রশি দিয়ে বাঁধা হয়।   মুখমণ্ডল ডাবল পলিথিন দিয়ে গলার কাছে বাঁধা ছিল। পেট ছিল ধারালো অস্ত্র দিয়ে সোজাসুজি ফাঁড়া। এভাবেই সাতজনের লাশ নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। পরে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের শান্তিনগর এলাকা সংলগ্ন নদীতে কয়েকটি লাশ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। এরপর ৩০ এপ্রিল বিকালে পুলিশ গিয়ে শীতলক্ষ্যা নদীর এক কিলোমিটারের মতো এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে একে একে ছয়টি লাশ তুলে আনে। এরপর ১ মে সকালে একজনের লাশ উদ্ধার করা হয়।
সাত খুন মামলা পরিচালনা করা রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নারায়ণগঞ্জ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওয়াজেদ আলী খোকন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, গত ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে মাত্র ৮ মাসেই মামলার আইনি কার্যক্রম শেষ হয়। ১২৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ হয়েছে। যুক্তিতর্ক ও আসামিদের জেরাতে রাষ্ট্রপক্ষ তথা আমরা আদালতে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি যে মামলায় অভিযুক্তরা সবাই সাতজনকে অপহরণ থেকে শুরু করে হত্যা, গুমসহ পুরো কার্যক্রমে জড়িত। সোমবার নারায়ণগঞ্জে আলোচিত সাত খুন মামলায় ২৬ জনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। বাকি ৯ জনকে সাত থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মধ্যে তিনজন পলাতক। নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ এনায়েত হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।